• Home
  • কোরআন ও হাদীস
  • সকল শ্রেণি
    • মুসলিম বিশ্ব
    • শিক্ষা সংবাদ
  • Paragraph
  • বাংলা ২য়
    • ব্যাকরণ
    • ভাব সম্প্রসারণ
    • অনুচ্ছেদ
    • রচনা
    • প্রবাদ-প্রবচন
    • বাগধারা
  • Assignment
    • Dakhil Or SSC
    • 6th Week Assignment
    • HSC/Alim
    • ICT
10 Minute Madrasah
  • Home
  • কোরআন ও হাদীস
  • সকল শ্রেণি
    • মুসলিম বিশ্ব
    • শিক্ষা সংবাদ
  • Paragraph
  • বাংলা ২য়
    • ব্যাকরণ
    • ভাব সম্প্রসারণ
    • অনুচ্ছেদ
    • রচনা
    • প্রবাদ-প্রবচন
    • বাগধারা
  • Assignment
    • Dakhil Or SSC
    • 6th Week Assignment
    • HSC/Alim
    • ICT
No Result
View All Result
  • Home
  • কোরআন ও হাদীস
  • সকল শ্রেণি
    • মুসলিম বিশ্ব
    • শিক্ষা সংবাদ
  • Paragraph
  • বাংলা ২য়
    • ব্যাকরণ
    • ভাব সম্প্রসারণ
    • অনুচ্ছেদ
    • রচনা
    • প্রবাদ-প্রবচন
    • বাগধারা
  • Assignment
    • Dakhil Or SSC
    • 6th Week Assignment
    • HSC/Alim
    • ICT
No Result
View All Result
10 Minute Madrasah
No Result
View All Result
Home Bangla News 24

১৯৭৯ সালে কাবা শরিফ অবরোধ: কিন্তু কেন? কারণ?

Muhammad Shahid by Muhammad Shahid
December 28, 2019
in Bangla News 24, মুসলিম বিশ্ব
0
১৯৭৯ সালে কাবা শরিফ অবরোধ: কিন্তু কেন? কারণ?
71
SHARES
29
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

১৯৭৯ সালে কাবা শরিফ অবরোধ: কী ঘটেছিল তখন

আন্তর্জাতিক, টিএমএম ডেস্কঃ ইসলাম ডেস্ক- ১৯৭৯ সালের ২০ নভেম্বরের প্রথম প্রহরে সারা বিশ্ব থেকে আসা প্রায় ৫০ হাজার অনুসারী ফজরের নামাজ আদায়ে সমবেত হয়েছিলো ইসলামের পবিত্রতম স্থান কাবা’র বিশাল প্রাঙ্গণে। এর মধ্যেই মিশে ছিলেন ৪০ বছর বয়সী জুহায়মান আল ওতাইবি ও তার ২০০ অনুসারী।

যখন ইমাম নামাজ শেষ করা মাত্র জুহায়মান ও তার অনুসারীরা তাকে একপাশে ঠেলে দিয়ে মাইক্রোফোনের দখল নেযন। তারা কয়েকটি কফিন এনে রেখেছিলো কিন্তু যখন কফিনগুলো খোলা হলো তখন দেখা গেলো সেগুলো ভর্তি বন্দুক আর রাইফেল, যা তার লোকদের মধ্যে দ্রুতই বিতরণ করা হয়।

বিবিবি এক প্রতিবেদনে জানায়, এর মধ্যে একজন আগে থেকে প্রস্তুত করা একটি লিখিত ভাষণ পড়তে শুরু করেন : “প্রিয় মুসলমান ভাইয়েরা, আজ আমরা ইমাম মাহদীর আগমন ঘোষণা করছি..যিনি বিশ্বে ন্যায়বিচার ও সাম্য প্রতিষ্ঠা করবেন…”

সেখানে নামাজরতদের জন্য এটা ছিলো অসাধারণ ঘোষণা। কারণ নবী মোহাম্মদ বলেছেন বা অনুমোদন করে গেছেন যে ইমাম মাহদী আসবেন যার কাছে আল্লাহ প্রদত্ত অসামান্য ক্ষমতা থাকবে।

জুহায়মানের একজন অনুসারী খালেদা আল ইয়ামি দাবি করেন হাজার হাজার মুসলমান যাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছেই মাহদী এখন তাদের মধ্যে এসে গেছেন। এই মাহদীর নাম মোহাম্মেদ বিন আব্দুল্লাহ আল কাহতানি।

১৯৭৯ সালে কাবা শরিফ অবরোধ: কিন্তু কেন? কারণ? 1

ভাষণের অডিওটিতে শোনা যায়, জুহায়মান বক্তাকে বার বার বাধা দিচ্ছে এবং নির্দেশনা দিচ্ছে মাজার গেইটের কাছে যেতে আর উঁচু মিনারগুলোয় স্নাইপার নিয়ে পজিশন নিতে।

“এটেনশন ব্রাদারস! আহমদ আল লেহেবী ছাদে যাও। গেইটে কাউকে বাধা দিতে দেখলে তাকে গুলি করো”।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, জুহায়মান প্রথম মাহদীকে শ্রদ্ধা জানান এবং পরে অন্যরা তাকে অনুসরণ করে। তারা চিৎকার করে বলে ‘আল্লাহ মহান’। কিন্তু সেখানে কিছুটা দ্বিধাও ছিলো।

আবদেল মোনেইম সুলতান, একজন মিসরীয় যিনি ধর্ম বিষয়ে শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি জুহায়মানের কিছু অনুসারীকে চিনতে পেরেছিলেন।

সে দিনের ঘটনা মনে করে তিনি বলেন, গ্র্যান্ড মসজিদ ছিলো বিদেশীদের দ্বারা পূর্ণ যারা আরবি অল্পই জানতো এবং কী ঘটছে সেটি বুঝতে পারেনি। কাবা এলাকায় সহিংসতা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ তার পরেও কয়েকটি গুলির শব্দ সেখানে নামাজরতদের বিস্মিত করে। এরপর চিৎকার শুরু হয় ও খোলা গেটগুলোর দিকে সবাই দৌড়াতে থাকে।

“অস্ত্রধারীদের দেখে সবাই বিস্মিত হন। এটা এমন যা তাদের কাছে খুব বেশি পরিচিত ছিলোনা। নিঃসন্দেহে সবাই ভীত হয়ে পড়েছিলো,” বলছিলেন আবদেল মোনেইম সুলতান।

কিন্তু এক ঘণ্টার মধ্যেই কাবা দখল হয়ে গেলো। গ্র্যান্ড মসজিদ সশস্ত্র ব্যক্তিদের নিয়ন্ত্রণে চলে এলো, যা ছিলো সৌদি রাজপরিবারের প্রতি সরাসরি একটি চ্যালেঞ্জ। যারা মসজিদের নিয়ন্ত্রণ নিলো তারা আল জামা আল সালাফিয়া আল মুহতাসিবা (জেএসএম) সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত ছিলো।

অভিযোগ ছিল যে তেলের অর্থে সৌদি আরবের সমাজ তখন ক্রমশ ভোগবাদী হয়ে উঠছে। দেশটি ক্রমশ নগরায়ন হচ্ছিলো। কিছু অঞ্চলে তখনো নারী ও পুরুষ প্রকাশ্যে একসাথে কাজ করে।

ওদিকে জেএসএম সদস্যদের জীবনযাত্রা ছিলো উগ্র। জুহায়মান জেএসএম-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। বেদুইন গোত্র থেকে আসা তিনি। তার অনুসারীদের কাছে স্বীকার করেন যে তার অতীত প্রশ্নমুক্ত ছিলো না।

উসামা আল কুশি নামে একজন শিক্ষার্থী নিয়মিত তাদের গ্রুপ মিটিংয়ে যেতেন। তিনি শুনেছেন যে জুহায়মান বলছেন যে তিনি অবৈধ বাণিজ্য, মাদক ও চোরাচালানিতে জড়িত ছিলেন। এ সত্ত্বেও তিনি হয়ে উঠেন একজন ত্যাগী নেতায় এবং জেএসএম র অনেক সদস্য তার ভক্ত হয়ে উঠেন।

যারা তাকে চিনতেন তার মধ্যে আরেকজন ছিলেন মুতাওয়ালী সালেহ। “কেউ তাকে দেখেনি এবং তাকে পছন্দও করতোনা। তবে তার কারিশমা ছিলো। তিনি ছিলেন তার মিশনে নিবেদিত এবং তিনি আল্লাহর জন্যই তার দিনরাত্রি ব্যয় করেছেন”। যদিও ধর্মীয় নেতা হিসেবে তিনি ততটা শিক্ষিত ছিলেন না।

নাসের আল হোজেইমি নামে একজন অনুসারী বলছেন, “জুহায়মান বিচ্ছিন্ন হয়ে গ্রামীণ বেদুইনদের মধ্যেই যেতে চেয়েছিলেন। “কারণ তার আরবি ছিলো দুর্বল কিন্তু তার বেদুইন উচ্চারণ ছিলো অসাধারণ। তিনি শিক্ষিত লোকজন এড়িয়ে চলতেন নিজের দুর্বলতা প্রকাশ হবার ভয়ে”।

অন্যদিকে জুহায়মান আবার ন্যাশনাল গার্ড বাহিনীর সৈনিকও ছিলেন। কাবা দখলের প্রস্তুতির সময় তার সামরিক প্রশিক্ষণও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।এদিকে জেএসএম’র সাথে সৌদি পণ্ডিতদের সাথে মতবিরোধ দেখা দেয়।

জুহায়ামান মরুভূমিতে পালিয়ে যান ও পরে বেশ কিছু লিফলেট লিখেন সৌদি রাজপরিবারের সমালোচনা করে এবং পণ্ডিতদের তিনি ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হওয়ার দায়ে অভিযুক্ত করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে রাজপরিবার ছিলো দুর্নীতিগ্রস্ত এবং বড় ধরনের একটি হস্তক্ষেপই শান্তি আনতে পারে।

এক পর্যায়ে তিনি মাহদী হিসেবে মোহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ আল কাহতানিকে চিহ্নিত করেন যিনি ছিলেন তরুণ ধর্ম প্রচারক এবং ভালো আচরণের জন্য প্রশংসিত।

হাদিসে যে মাহদীর কথা বলা আছে সেটি তার প্রথম নাম আর তার বাবার নামের সাথে নবী মোহাম্মদের নামের মিল ছিলো। কিন্তু তিনি রাজি হচ্ছিলেন না। পরে তাকে রাজি করানো হলো এবং তিনি মাহদীর ভূমিকা নিলেন। পরে তাদের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার হয় যখন জুহায়মান তার বোনকে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন।

মসজিদ দখলের কয়েক মাস আগে গুজব ছড়িয়ে দেয়া হলো যে মক্কার শত শত মানুষ ও হাজীরা কাহতানিকে স্বপ্নে দেখেছেন যে গ্র্যান্ড মসজিদে তিনি দাড়িয়ে আছেন ইসলামের ব্যানার হাতে।

জুহায়মানের অনুসারীরা এসব বিশ্বাস করেছিলো।

জেএসএম সদস্য মুতাওয়ালি সালেহ বলছেন, “মনে পড়ে মেষ মিটিঙে একজন আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলো মাহদী নিয়ে কি ভাবছি। আমি বলেছিলাম এ বিষয়ে কথা বলোনা। তখন একজন বলেছিলো তুমি নিশ্চুপ শয়তান। মাহদী সত্যি এবং তিনি হলেন মুহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ আল কাহতানি”। পরে প্রত্যন্ত এলাকায় জুহায়মান ও তার অনুসারীরা সম্ভাব্য সহিংসতার জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকে।

অন্যদিকে সৌদি নেতৃত্ব গ্র্যান্ড মসজিদ দখলের ঘটনা শুরুতে গুরুত্ব দেয়নি। যুবরাজ ফাহাদ বিন আব্দুল আজিজ আল সউদ তিউনিসিয়ায় আরব লীগের সামিটে ছিলেন। ন্যাশনাল গার্ডের প্রধান প্রিন্স আব্দুল্লাহ মরক্কোতে ছিলেন। ফলে ব্যবস্থা নেয়ার সব দায়িত্ব ছিলো অসুস্থ রাজা খালেদ আর প্রতিরক্ষা মন্ত্রী প্রিন্স সুলতানের হাতে। সৌদি পুলিশ শুরুতে সমস্যার ভয়াবহতা উপলব্ধি করতে পারেনি। তারা কয়েকটি পেট্রল কার পাঠায় কি হয়েছে দেখতে কিন্তু গ্র্যান্ড মসজিদের আসার পথেই তারা গুলির মুখে পড়ে।

পরে যখন কতটা ভয়াবহ তা পরিষ্কার হয় তখন এগিয়ে আসে ন্যাশনাল গার্ড। মার্ক হাম্বলে ছিলেন জেদ্দায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পলিটিক্যাল অফিসার। অবস্থা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল ছিলেন তিনি। “তীক্ষ্ম শুটারদের হাতে ভালো অস্ত্র ছিলো। অত্যন্ত ভালো মানের বেলজিয়াম রাইফেল”।

এরপর পুরো মসজিদ এলাকা জুড়ে সিকিউরিটি কর্ডন গড়ে তোলা হয় স্পেশাল ফোর্স, প্যারাট্রুপার ও আর্মারড ইউনিটি দিয়ে। আবদের মোনেইম সুলতান তখনো ভেতরে আটকা ছিলেন। তিনি বলেন, দ্বিতীয় দিন দুপুর থেকে লড়াই জোরদার হয়ে ওঠে। “মিনার লক্ষ্য করে গুলি হচ্ছিলো। বার বার হেলিকপ্টার চক্কর দিচিছলো। সামরিক বিমানও দেখা যাচ্ছিল”।

সুলতান বলেন, জুহায়মানকে তখনো আত্মবিশ্বাসী দেখাচ্ছিলো এবং কাবার সামনে দেখাও হয়েছিলো তাদের। “তিনি প্রায় দেড় ঘণ্টা আমার পায়ে মাথা রেখে ঘুমিয়েছিলেন। তার স্ত্রী দাড়িয়ে ছিলেন যিনি কখনো তাকে ছেড়ে যাননি”।

বিদ্রোহীরা কার্পেট ও রাবার টায়ার পুড়িয়ে কালো ধোয়া তৈরির চেষ্টা করছিলো। এগিয়ে আসা সৌদি বাহিনীর চোখ এড়াতে অন্ধকার অ্যামবুশ করে অবস্থান নিয়েছিলো তারা। মুহূর্তের মধ্য পুরো ভবন হয়ে উঠে কিলিং জোন। হতাহতের সংখ্যা মুহূর্তেই শতাধিক ছাড়িয়ে যায়।

“এটা ছিলো অল্প জায়গায় সরাসরি লড়াই,” বলছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্পেশাল ফোর্সের মেজর মোহাম্মদ আল নুফাই।

সৌদি আরবের প্রধান ধর্মীয় ব্যক্তি একটি ফতোয়া জারি করেন যেখানে তিনি বলেন সৌদি মিলিটারি যেকোনো ব্যবস্থা নিতে পারে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে। অ্যান্টি ট্যাংক মিসাইল ও ভারী অস্ত্র ব্যবহার হয় মিনার থেকে বিদ্রোহীদের সরাতে।

বিদ্রোহীরা মাহদীকে ঘিরে ছিলো।

“আমি তাকে অল্প আহত অবস্থায় দেখতে পাই। তার চোখের নিচে অল্প আঘাত আর তার পোশাকে অনেকগুলো গুলির দাগ ছিলো,” বলছিলেন সুলতান। “তিনি বিশ্বাস করতেন যে তিনি মরবেন না, কারণ তিনি তো মাহদী”। কিন্তু কাহতানির বিশ্বাস বাস্তব হয়নি এবং তিনি শিগগিরই গুলির মুখে পড়েন।

“তিনি যখন আঘাত পেলেন তখন সবাই চিৎকার করে ওঠে। মাহদী আহত। মাহদী আহত। কেউ কেউ তাকে উদ্ধারে এগিয়ে যেতে চাইলো কিন্তু প্রচণ্ড গুলির মুখে তাও পারলো না,” বলছিলেন একজন প্রত্যক্ষদর্শী।

তারা জুহায়মানকে বললো মাহদী আঘাতপ্রাপ্ত কিন্তু তিনি অনুসারীদের বললেন, ওদের বিশ্বাস করো না। ছয় দিন পর সৌদি নিরাপত্তা বাহিনী মসজিদ ভবন এলাকা ও আঙ্গিনার নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হলো।

“শুরুতে পানির সরবরাহ ছিলো কিন্তু পরে রেশন করে দেয়া হলো। এক পর্যাযে খেজুরও শেষ হয়ে গেলো। ভয়াবহ অবস্থা। মনে হচ্ছিলো হরর মুভি”।

এটা পরিষ্কার যে বিদ্রোহী নেতাদের জীবন্ত ধরতে সৌদি সরকারের সহায়তার দরকার ছিলো। তারা ফরাসি প্রেসিডেন্টের সাথে কথা বলে। তিনি বলছিলেন, “রাষ্ট্রদূত আমাকে বলেছে যে সৌদি বাহিনী সংগঠিত নয় এবং কিভাবে ব্যবস্থা নেবে তা জানতো না”।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট কাউন্টার টেরর ইউনিট থেকে তিনজন উপদেষ্টাকে ডেকে নিলেন। “পুরো অভিযান গোপন রাখা হলো যাতে ইসলামের জন্মস্থানে পশ্চিমা হস্তক্ষেপ নিয়ে কোনা সমালোচনা না ওঠে”।

ফরাসি দল তায়েফের কাছে একটি হোটেলে দপ্তর খোলে। সেখান থেকেই পরিকল্পনা হয় যে বিদ্রোহীদের নিশ্চিহ্ন করা, বেজমেন্ট গ্যাস দিয়ে পূর্ণ করা যাতে কেউ টিকতে না পারে।

ক্যাপ্টেন পর বারিল বলছেন, বেজমেন্টে যেতে ৫০ মিটার গভীর গর্ত খোঁড়া হয়েছিলো এবং এগুলো দিয়েই গ্যাস দেয়া হয়।

পরে বিদ্রোহীরা যেখানে ছিলো সেখানে গ্রেনেড দিয়ে গ্যাস ছড়িয়ে দেয়া হয়। নাসের আল হোজেইমি বলেন জুয়াহমান অস্ত্র আর খাদ্য ছাড়াই ছিলেন শেষ দু দিন। “তারা ছোটো একটি রুমে অবস্থান নেন। সৈন্যরা গর্ত দিয়ে স্মোক বোম্ব নিক্ষেপ করছিলো”।

এ কারণে তারা আত্মসমর্পণ করেন। মেজর নুফাই এরপর সৌদি প্রিন্স ও জুহায়মানের সাক্ষাতের সময় উপস্থিত ছিলেন। প্রিন্স জিজ্ঞেস করেন এটা কেন করলে জুহায়মান। উত্তরে তিনি বলেন ‘ভাগ্য’।

তার কিছু প্রয়োজন কিনা জানতে চাইলে জুহায়মান পানি চান। জুহায়মানকে ক্যামেরার সামনে আনা হয় এবং এর এক মাস পর ৬৩ বিদ্রোহীকে প্রকাশ্যে ফাঁসি দেয়া হয় এবং জুহায়মানকেই প্রথম মরতে হয়।

একজন ব্যক্তির ওপর এ ঘটনার প্রভাব পড়েছিলো তিনি হলেন ওসামা বিন লাদেন। সৌদির শাসকদের নিয়ে একটি লিফলেটে তিনি প্রসঙ্গটি এনেছিলেন। নাসের আল হুজাইমির মতে জুহায়মানের পদক্ষেপে আধুনিকায়ন কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গলো।

হারাম শরীফে ওই ঘটনার পর টিভি থেকে অদৃশ্য হয়ে গেলো নারী উপস্থাপকেরা, যা জুহায়মানের একটি দাবি ছিলো। সৌদি আরব আবার তার রক্ষণশীল পথে ফিরে গেলো এবং গত চার দশক ধরেই তা আছে। এখন অবশ্য কিছুটা পরিবর্তনের খবর পাওয়া যাচ্ছে।

এক সাক্ষাতকারে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান বলেছেন ১৯৭৯ সালের আগে “আমাদের একটি স্বাভাবিক জীবন ছিলেন উপসাগরীয় অন্য দেশের মতো। যেখানে নারীরা গাড়ি চালাতো এবং সৌদি আরবে মুভি থিয়েটারও ছিলো”।

YouTube এ সকল অ্যাসাইনমেন্টের সমধান পেতে আমাদের অফিসিয়াল YouTube চ্যানেলটিতে এখনি সাবস্ক্রাইব করো।
আমাদের চ্যানেলঃ 10 Minute Madrasah

প্রশ্ন প্রকাশ হলে সবগুলো বিষয়ের উত্তর দেওয়া হবে। তাই তোমরা পেজটি সেভ বা বুকমার্ক  করে রাখো।

আপডেট পাওয়ার জন্য আমাদের ফেসবুক পেইজে যুক্ত থাকো

আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।

Join Our Facebook GroupUntitled-1

Muhammad Shohid
Muhammad Shahid
Content Protection by DMCA.com

Related

Tags: ১৯৭৯ সালে কাবা শরিফ অবরোধ: কী ঘটেছিল তখন
Previous Post

মোদির গুজরাটে ভ’য়াবহ পঙ্গপাল আ’ক্রমণ আজাব শুরু

Next Post

বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা কুরআন লিখলেন পাকিস্তানের ইমতিয়াজ

Next Post
বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা কুরআন লিখলেন পাকিস্তানের ইমতিয়াজ

বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা কুরআন লিখলেন পাকিস্তানের ইমতিয়াজ

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

10 Minute Madrasah

Muhammad Jabed Hossain

Founder & CEO

We provide quality educational content so that anyone can learn anything, at any time, from anywhere, completely free of cost.

Follow Us

  • Disclaimer
  • Privacy
  • Contact Us
  • TOS
  • Advertise
  • About Us
  • Bijoy To Unicode

© 2020 JYM Production - Get Your Website From Us Subscribe Us.

No Result
View All Result
  • Home
  • কোরআন ও হাদীস
  • সকল শ্রেণি
    • মুসলিম বিশ্ব
    • শিক্ষা সংবাদ
  • Paragraph
  • বাংলা ২য়
    • ব্যাকরণ
    • ভাব সম্প্রসারণ
    • অনুচ্ছেদ
    • রচনা
    • প্রবাদ-প্রবচন
    • বাগধারা
  • Assignment
    • Dakhil Or SSC
    • 6th Week Assignment
    • HSC/Alim
    • ICT

© 2020 JYM Production - Get Your Website From Us Subscribe Us.

Javascript not detected. Javascript required for this site to function. Please enable it in your browser settings and refresh this page.

কিডনির পাথর