• Home
  • কোরআন ও হাদীস
  • সকল শ্রেণি
    • মুসলিম বিশ্ব
    • শিক্ষা সংবাদ
  • Paragraph
  • বাংলা ২য়
    • ব্যাকরণ
    • ভাব সম্প্রসারণ
    • অনুচ্ছেদ
    • রচনা
    • প্রবাদ-প্রবচন
    • বাগধারা
  • Assignment
    • Dakhil Or SSC
    • 6th Week Assignment
    • HSC/Alim
    • ICT
10 Minute Madrasah
  • Home
  • কোরআন ও হাদীস
  • সকল শ্রেণি
    • মুসলিম বিশ্ব
    • শিক্ষা সংবাদ
  • Paragraph
  • বাংলা ২য়
    • ব্যাকরণ
    • ভাব সম্প্রসারণ
    • অনুচ্ছেদ
    • রচনা
    • প্রবাদ-প্রবচন
    • বাগধারা
  • Assignment
    • Dakhil Or SSC
    • 6th Week Assignment
    • HSC/Alim
    • ICT
No Result
View All Result
  • Home
  • কোরআন ও হাদীস
  • সকল শ্রেণি
    • মুসলিম বিশ্ব
    • শিক্ষা সংবাদ
  • Paragraph
  • বাংলা ২য়
    • ব্যাকরণ
    • ভাব সম্প্রসারণ
    • অনুচ্ছেদ
    • রচনা
    • প্রবাদ-প্রবচন
    • বাগধারা
  • Assignment
    • Dakhil Or SSC
    • 6th Week Assignment
    • HSC/Alim
    • ICT
No Result
View All Result
10 Minute Madrasah
No Result
View All Result
Home ইসলামী আর্টিকেল

মহানবী (ﷺ) এর সাহাবীদের চেনার উপায় জানুন !

Admin by Admin
June 16, 2019
in ইসলামী আর্টিকেল, কোরআন ও হাদীস
0
মহানবী (ﷺ) এর সাহাবীদের চেনার উপায় জানুন !

মহানবী (ﷺ) এর সাহাবীদের চেনার উপায় জানুন !

31
SHARES
107
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
13 / 100
Powered by Rank Math SEO

Table of Contents (সূচিপত্র)

  • মহানবী (ﷺ) এর সাহাবীদের চেনার উপায় জানুন !
    • প্রশ্ন হতে পারে, কে সাহাবী এবং কে সাহাবী নয়, তা কিভাবে নির্ণয় করতে হবে? ‘রিজাল ও হাদীস’ শাস্ত্র বিশারদগণ এ ব্যাপারে কতিপয় মূলনীতির অনুসরণ করেছেন।
      • প্রথমতঃ ‘খবরে তাওয়াতুর’ অর্থাৎ একজন মানুষ সম্পর্কে যখন প্রতিটি যুগের অসংখ্য মানুষ বর্ণনা বা সাক্ষ্য দেবে যে তিনি সাহাবী ছিলেন।
        • দ্বিতীয়তঃ ‘খবরে মাশহুর’ অর্থাৎ প্রতিটি যুগের প্রচুর সংখ্যক মানুষ সাক্ষ্য দিবে যে, অমুক সাহাবী।
          • তৃতীয়তঃ কোন একজন সাহাবীর বর্ণনা বা সাক্ষ্যের ভিত্তিতে।
  • আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।
    • Join Our Facebook Group

মহানবী (ﷺ) এর সাহাবীদের চেনার উপায় জানুন !

প্রশ্ন হতে পারে, কে সাহাবী এবং কে সাহাবী নয়, তা কিভাবে নির্ণয় করতে হবে? ‘রিজাল ও হাদীস’ শাস্ত্র বিশারদগণ এ ব্যাপারে কতিপয় মূলনীতির অনুসরণ করেছেন।

প্রথমতঃ ‘খবরে তাওয়াতুর’ অর্থাৎ একজন মানুষ সম্পর্কে যখন প্রতিটি যুগের অসংখ্য মানুষ বর্ণনা বা সাক্ষ্য দেবে যে তিনি সাহাবী ছিলেন।

দ্বিতীয়তঃ ‘খবরে মাশহুর’ অর্থাৎ প্রতিটি যুগের প্রচুর সংখ্যক মানুষ সাক্ষ্য দিবে যে, অমুক সাহাবী।

তৃতীয়তঃ কোন একজন সাহাবীর বর্ণনা বা সাক্ষ্যের ভিত্তিতে।

চতুর্থতঃ কোন একজন প্রখ্যাত তাবঈর বর্ণনা বা সাক্ষ্যের ভিত্তিতে।

পঞ্চমতঃ কেউ নিজেই যদি দাবী করেন, আমি সাহাবী। সে ক্ষেত্রে দু’টি বৈশিষ্ট্য তাঁর মধ্যে আছে কিনা তা দেখতে হবে।

১. ‘আদালাত’ বা ন্যায়নিষ্ঠতা। এটি সাহাবীদের বিশেষ গুণ। সাহাবিয়্যাতের দাবীদার ব্যক্তির মধ্যে এ গুণটি অবশ্যই থাকতে হবে।
২. ‘মুয়াসিরাত’ বা সমসাময়িকতা।

সাহাবীদের যুগ শেষ হয়েছে হিজরী ১১০ সনে। কারণ, রাসূল সা. তাঁর ইনতিকালের একমাস পূর্বে বলেছিলেন, আজ এ পৃথিবীতে যারা জীবিত আছে, আজ থেকে একশ’ বছর পর তারা কেউ জীবিত থাকবে না। সুতরাং হিজরী ১১০ সনের পর কেউ জীবিত থাকলে এবং সে সাহাবী বলে দাবী করলে, ‘রিজাল’ শাস্ত্র বিশারদরা তাকে সাহাবী বলে মেনে নেননি। অনেকে এমন দাবী করেছিলেন; কিন্তু সে দাবী মিথ্যা প্রতিপন্ন হয়েছে। তাদের জীবনীও ‘রিজাল’ শাস্ত্রে লিখিত আছে। এ ছাড়াও সাহাবী নির্ধারণের আরো কিছু নিয়ম নীতি মুহাদ্দিসগণ অনুসরণ করেছেন।

★‌‌ সাহাবীদের সংখ্যাঃ

সাহাবীদের সংখ্যা যে কত তা সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায় না। ইমাম আবু যারআ আর-রাযী বলেছেন, রাসূল সা. যখন ইনতিকাল করেন, তখন যারা তাঁকে দেখেছেন এবং তাঁর কথা শুনেছেন এমন লোকের সংখ্যা নারী-পুরুষ মিলে এক লাখেরও ওপরে। তাঁদের প্রত্যেকেই রাসূলুল্লাহর সা. হাদীস বর্ণনা করেছেন। তাহলে যে সকল সাহাবী কোন হাদীস বর্ণনা করেননি তাঁদের সংখ্যা যে কত বিপুল তা সহজেই অনুমেয়। আবু যারআর একথার সমর্থন পাওয়া যায় বুখারী ও মুসলিমে বর্ণিত হযরত কা’ব ইবন মালিকের একটি বক্তব্য দ্বারা। তিনি তাবুক অভিযান বর্ণনা প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘‘মানুষের সংখ্যা অনেক। কোন দফতর বা দিওয়ান তা গণনা করতে পারবে না।’’

সাহাবীদের যথাযথ হিসেব কোনভাবেই সম্ভব নয়। কারণ, রাসূলুল্লাহর সা. জীবনের শেষ দিকে মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করে তাঁর হাতে বাইয়াত হয়। কেউ কেউ বলেছেন, হিজরী দশম সনে মক্কা এবং তায়েফে একজনও অমুসলিম ছিল না। সকলে ইসলাম গ্রহণ করে বিদায় হজ্জে অংশগ্রহণ করে। এমনিভাবে আরবের বহু গোত্র সম্পূর্ণরূপে মুসলমান হয়ে যায়। তাদের অধিকাংশ ছিল মরুবাসী। তাদের হিসেব সংরক্ষণ করা কোনভাবেই সম্ভব ছিলনা। তাছাড়া হযরত আবু বকরের রা. খিলাফতকালে ভণ্ড নবী ও ধর্মদ্রোহীদের বিরুদ্ধে অভিযানকালে অসংখ্য সাহাবী শাহাদাত বরণ করেন। তাঁদের অনেকের পরিচয় ধরে রাখা সম্ভব হয়নি।

পবিত্র কুরআনের একাধিক আয়াত ও অসংখ্য হাদীসে সাহাবীদের মর্যাদা ও ফজীলত বর্ণিত হয়েছে। নিম্নে কয়েকটি আয়াতের অর্থ উদ্ধৃত হলোঃ

‘‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল; তার সহচরগণ, কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল। আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় তুমি তাদেরকে রুকু ও সিজদায় অবনত দেখবে। তাদের মুখমণ্ডলে সিজদার চিহ্ন থাকবে, তাওরাতে তাদের বর্ণনা এরূপই এবং ইন্‌জীলেও।’’ (সূরাআল–ফাতহঃ ২৯)

‘‘মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা নিষ্ঠার সাথে তাদের অনুসরণ করে, আল্লাহ তাদের প্রতি প্রসন্ন এবং তারাও তাতে সন্তুষ্ট এবং তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাত, যার নিম্নদেশে নদী প্রবাহিত, যেখোনে তারা চিরস্থায়ী হবে। এটা মহা কামিয়াবী।’’ (সূরা আত–তাওবাঃ১০০)

‘‘এ সম্পদ অভাবগ্রস্ত মুহাজিরদের জন্য যারা নিজেদের ঘরবাড়ী ও সম্পত্তি হতে উৎখাত হয়েছে। তারা আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনা করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাহায্য করে। তারাই তো সত্যাশ্রয়ী। মুহাজিরদের আগমনের পূর্বে যারা এই নগরীতে (মদীনা) বসবাস করেছে ও ঈমান এনেছে তারা মুহাজিরদের ভালোবাসে এবং মুহাজিরদের যা দেওয়া হয়েছে তার জন্য তারা অন্তরে আকাঙ্ক্ষা পোষণ করে না, আর তারা তাদেরকে নিজেদের ওপর প্রাধান্য দেয় নিজেরা অভাবগ্রস্ত হলেও।’’ (সূরাআল–হাশরঃ ৮–৯) এ আয়াতে প্রথম মুহাজির ও পরে আনসারদের প্রশংসা করা হয়েছে।

এমনিভাবে সূরা আল ফাত্‌হঃ ১৮, সূরা আল ওয়াকিয়াঃ ১০, এবং সূরা আল আনফালের ৬৪ নাম্বারআয়াতসহ বিভিন্ন আয়াতে কোথাও প্রত্যক্ষ আবার কোথাও পরোক্ষভাবে সাহাবায়ে কিরামের প্রশংসা এসেছে।

অনুরূপভাবে রাসূলুল্লাহ সা. নিজেও তাঁর সাহাবীদের শানে বক্তব্য রেখেছেন। তাঁদের সম্মান, মর্যাদা ও স্থান নির্ধারণ করে ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। যেমন হযরত আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ রা. থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেনঃ

‘‘আমার উম্মাতের মধ্যে সর্বোত্তম লোক হচ্ছে আমার যুগের লোকেরা। তারপর তার পরের যুগের লোকেরা, তারপর তার পরের যুগের লোকেরা। তারপর এমন একদল লোকের আবির্ভাব হবে যাদের কসম হবে তাদের সাক্ষ্যের অগ্রগামী। তাদের কাছে সাক্ষী চাওয়ার আগেই তারা সাক্ষ্য দেবে।’’

‘‘তোমরা আমার সাহাবীদের গালি দেবেনা, কসম সেই সত্তার যাঁর হাতে আমার জীবন, তোমাদের কেউ যদি উহুদ পাহাড় পরিমাণ সোনাও ব্যয় করো তবুও তাদের যে কোন একজনের ‘মূদ’ বা তার অর্ধেক পরিমাণ যবের সমতুল্য হবে না।’’

রাসূলুল্লাহ সা. থেকে ইবন আব্বাস রা. বর্ণনা করেছেনঃ ‘‘তোমাদেরকে আল্লাহর কিতাবের যা কিছু দেওয়া হয়েছে, তার ওপর আমল করতে হবে। তা তরক করা সম্পর্কে তোমাদের কারো কোন ওজর-আপত্তি গ্রহণযোগ্য হবে না। যদি আল্লাহর কিতাবে কোন সিদ্ধান্ত না পাওয়া যায় তাহলে আমার সুন্নাতে খোঁজ করতে থাক। যদি তাতেও না পাওয়া যায় তাহলে আমার সাহাবীদের কথায় তালাশ করতে হবে। আমার সাহাবীরা আকাশের তারকা সদৃশ। তার কোন একটিকে তোমরা গ্রহণ করলে সঠিক পথ পাবে। আর আমার সাহাবীদের পারস্পরিক ইখতিলাফ বা মতপার্থক্য তোমাদের জন্য রহমত স্বরূপ।’’

সাঈদ ইবনুল মুসায়্যিব উমার ইবনুল খাত্তাব রা. থেকে বর্ণনা করেছেন। রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেনঃ

‘‘আমার পরে আমার সাহাবীদের পারস্পরিক মতপার্থক্য সম্পর্কে আমার ‘রব’- প্রভুকে জিজ্ঞেস করলাম। আল্লাহ আমার কাছে ওহী পাঠালেনঃ হে মুহাম্মাদ, তোমার সাহাবীরা আমার কাছে আকাশের তারকা সদৃশ। তারকার মত তারাও একটি থেকে অন্যটি উজ্জ্বলতর। তাদের বিতর্কিত বিষয়ের কোন একটিকে যে আঁকড়ে থাকবে, আমার কাছে সে হবে হিদায়াতের ওপরে।’’

ইমাম শাফঈ হযরত আনাস ইবন মালিকের সনদে একটি হাদীস বর্ণনা করেছেন। রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেনঃ আল্লাহ আমাকে ও আমার সাহাবীদেরকে মনোনীত করেছেন। তাদের সাথে আমার বৈবাহিক সম্পর্ক কায়েম করে দিয়েছেন এবং তাদেরকে আমার আনসার বানিয়ে দিয়েছেন। শেষ যামানায় এমন একদল লোকের আবির্ভাব হবে যারা তাদের অবমাননা করবে। সাবধান, তোমরা তাদের ছেলে-মেয়ে বিয়ে করবে না তাদের কাছে ছেলে-মেয়ে বিয়েও দেবে না। সাবধান, তাদের সাথে নামায পড়বে না, তাদের জানাযাও পড়বে না। তাদের ওপর আল্লাহর লা’নত।

মিশকাত শরীফে একটি হাদীস বর্ণিত হয়েছে। রাসূল সা. বলেছেনঃ আমার উম্মাতের মধ্যে একটি ফিরকাই নিশ্চিত জান্নাতী হবে। জিজ্ঞেস করা হলো, তারা কে? বললেনঃ যারা আমার ও আমার সাহাবীদের আদর্শের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে।

অন্য একটি হাদীসে রাসূল সা. বলেছেনঃ ‘আমার উম্মাতের মধ্যে সাহাবীদের স্থান তেমন, যেমন খাবারের মধ্যে লবণের স্থান।’

সাহাবীদের সমাজ ছিল একটি আদর্শ মানব সমাজ। তাঁদের কর্মকাণ্ড মানব জাতির জন্য একটি উৎকৃষ্টতম নমুনা স্বরূপ। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাঁদের সততা, বিশ্বস্ততা, ভদ্রতা, আত্মত্যাগ ও সদাচরণ তুলনাবিহীন। তাঁরা ছিলেন একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহানুভূতিশীল। গরীব ও মুহতাজ শ্রেণীর প্রয়োজন ও চাহিদাকে তাঁরা সবসময় অগ্রাধিকার দিতেন। বীরত্ব ও সাহসিকতায় তাঁরা ছিলেন নজীরবিহীন। রাসূলুল্লাহর সা. ইত্তেবা বা অনুসরণ ছিল তাঁদের জীবনের মূল লক্ষ্য। তাঁদের জীবন-মরণ উভয়ই ছিল ইসলামের জন্য।

হযরত রাসূল করীম সা. যে সর্বোত্তম সমাজের ভিত্তি রেখেছিলেন, সাহাবায়ে কিরাম হচ্ছেন সেই সমাজের প্রথম নমুনা। রাসূল পাকের সা. সুহবতের বরকতে তাঁরা মহান মানবতার বাস্তব রূপ ধারণ করেছিলেন। ‘আদল, তাকওয়া, দিয়ানাত, ইহসান এবং খাওফে খোদার তাঁরা ছিলেন সমুজ্জ্বল প্রতীক। তাঁদের মধ্যে এই অনুভূতি সদা জাগ্রত ছিল যে, এই পৃথিবীতে তাঁদের আগমণ ইসলামের ঝাণ্ডা সমুন্নত করা ও মানব জাতির মধ্যে সমতা ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য। এখানে তাঁদেরকে খিলাফতে ইলাহিয়ার আমীন বা বিশ্বাসী রূপে আল্লাহর উদ্দেশ্য পূরণ করতে হবে।

পবিত্রতা ও নিষ্কলুষতা তাঁদের মধ্যে এমন পরিচ্ছন্ন হৃদয় ও ন্যায়ের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করে দিয়েছিল যে, হক ও ইনসাফের ব্যাপারে তাঁরা যেমন নিজেদেরকে দায়িত্বশীল মনে করতেন, তেমন মনে করতেন অন্যদেরকেও। তাঁরা উচ্চপদে অধিষ্ঠিত থাকা সত্ত্বেও নিজেদের সন্তান ও আত্মীয়-বন্ধুদের শরয়ী বিধানের শাস্তি থেকে বাঁচাতে পারেননি, বাঁচাতে চেষ্টাও করেননি।

মোটকথা ঈমান ও বিশ্বাস তাদের সামগ্রিক যোগ্যতাকে আলোকিত করে দিয়েছিল। তাঁরা খুব অল্প সময়ে বিশ্বের সর্বাধিক অংশ প্রভাবিত করেছিলেন। তাঁদের সামরিক ও সাংগঠনিক যোগ্যতার ভুরিভুরি নজীর ইতিহাসের পাতায় বিদ্যমান।

সাহাবায়ে কিরামের আদর্শ সমাজের অনুরূপ সমাজ যদি আজ আমরা গড়তে চাই, আমাদের অবশ্যই তাঁদের সম্পর্কে জানতে হবে। তাঁদের মত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। বর্তমানে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে কুরআনী সমাজ গড়ার যে চেতনা দেখা যাচ্ছে, তাকে সঠিক লক্ষ্যের দিকে নিয়ে যেতে হলে সাহাবীদের জীবনীর ব্যাপক চর্চা হওয়া দরকার। তাঁদের জীবন থেকেই দিক নির্দেশনা নিতে হবে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাঙ্গালী মুসলিম সমাজে সাহাবীদের জীবনের চর্চা খুব কম। বেশি সাহাবীদের আলোচনা শুনুন ইমান মজবুত করুন।

YouTube এ সকল অ্যাসাইনমেন্টের সমধান পেতে আমাদের অফিসিয়াল YouTube চ্যানেলটিতে এখনি সাবস্ক্রাইব করো।
আমাদের চ্যানেলঃ 10 Minute Madrasah

প্রশ্ন প্রকাশ হলে সবগুলো বিষয়ের উত্তর দেওয়া হবে। তাই তোমরা পেজটি সেভ বা বুকমার্ক  করে রাখো।

আপডেট পাওয়ার জন্য আমাদের ফেসবুক পেইজে যুক্ত থাকো

আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।

Join Our Facebook GroupUntitled-1

মহানবী (ﷺ) এর সাহাবীদের চেনার উপায় জানুন ! 1
মহানবী (ﷺ) এর সাহাবীদের চেনার উপায় জানুন ! 2
Admin

Hi, I am Jabed Hossain from 10 Minute Madrasah. I am an online graver, working as freelancer. This site is only for gathering knowledge process.

Content Protection by DMCA.com

Related

Tags: মহানবী (ﷺ) এর সাহাবী এবং এর বিস্তারিত সংঙ্গা জেনে নিনমহানবী (ﷺ) এর সাহাবীদের চেনার উপায় জানুন !সাহাবী কারাসাহাবীদের জীবনী
Previous Post

নবীজী (ﷺ) এর সাহাবীদের শান ও মর্যাদা

Next Post

জেনে নিন সব সময় অযু অবস্থায় থাকার সাতটি ফযীলত

Next Post
জেনে নিন সব সময় অযু অবস্থায় থাকার সাতটি ফযীলত

জেনে নিন সব সময় অযু অবস্থায় থাকার সাতটি ফযীলত

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

10 Minute Madrasah

Muhammad Jabed Hossain

Founder & CEO

We provide quality educational content so that anyone can learn anything, at any time, from anywhere, completely free of cost.

Follow Us

  • Disclaimer
  • Privacy
  • Contact Us
  • TOS
  • Advertise
  • About Us
  • Bijoy To Unicode

© 2020 JYM Production - Get Your Website From Us Subscribe Us.

No Result
View All Result
  • Home
  • কোরআন ও হাদীস
  • সকল শ্রেণি
    • মুসলিম বিশ্ব
    • শিক্ষা সংবাদ
  • Paragraph
  • বাংলা ২য়
    • ব্যাকরণ
    • ভাব সম্প্রসারণ
    • অনুচ্ছেদ
    • রচনা
    • প্রবাদ-প্রবচন
    • বাগধারা
  • Assignment
    • Dakhil Or SSC
    • 6th Week Assignment
    • HSC/Alim
    • ICT

© 2020 JYM Production - Get Your Website From Us Subscribe Us.

Javascript not detected. Javascript required for this site to function. Please enable it in your browser settings and refresh this page.

কিডনির পাথর