মহানবী (ﷺ) এর হাদিস শরীফ পর্ব - ৩

 

মহানবী (ﷺ) এর  হাদিস শরীফ পর্ব - ৩ 









প্রিয় পাঠক বন্ধু ও প্রিয় ইসলামী ভাই ও বোনেরা , আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ, শুরু করছি মহানবী (ﷺ) এর  হাদিস শরীফ  শীর্ষক ধারাবাহিক আলোচনা "মহানবী (ﷺ) এর  হাদিস শরীফ"। তো চলুন শুরু করা যাক - 

_______________________________________________________

হাদিস নম্বরঃ ১০ | 10 | ۱۰

১০। আবু হুরাইরা (রাঃবলেনআমি এই মিম্বারে (অর্থাৎ মসজিদে নববীর মিম্বারেদাঁড়িয়ে আবু বাকর আস সিদ্দিক (রাঃকে বলতে শুনেছিঃ “আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে গত বছর এই দিনে বলতে শুনেছি ... পর্যন্ত বলেই আবু বকর (রাঃঅশ্রু বর্ষণ করতে লাগলেন  কাঁদতে লাগলেন। কিছুক্ষণ পর বললেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ “আল্লাহর একত্বের বাণীর পর তোমাদেরকে সুস্থতার সমতুল্য আর কোন জিনিস দেয়া হয়নি। সুতরাং তোমরা আল্লাহর কাছে সুস্থতা প্রার্থনা কর।[]

 

[]. ইবনু হিব্বান  হাদীসকে সহীহ আখ্যায়িত করেছেন (৯৫০) (অত্র গ্রন্থে  নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

 

হাদিসের মানঃ  সহিহ (Sahih)

পুনঃনিরীক্ষণঃ 

 

হাদিস নম্বরঃ ১১ | 11 | ۱۱

 

১১। আনাস (রাঃবলেনআবু বাকর আস সিদ্দিক তাকে বলেছেনঃ “আমি গুহার ভেতরে থাকা অবস্থায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললামঃ তাদের (কুরাইশদেরকেউ যদি তার পায়ের নিচের দিকে তাকায় তাহলে আমাদেরকে দেখতে পাবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে আবু বাকরযে দুজনের তৃতীয় সাথী আল্লাহতাদের সম্পর্কে তুমি কী ধারণা পোষণ করা? (অর্থাৎ এই গুহায় আল্লাহ আমাদের সাথী। তোমার দুশ্চিন্তার কোন প্রয়োজন নেই। - অনুবাদক)[]

  

[]. ইমাম বুখারী (৩৬৫৩), ইমাম মুসলিম (২৩৮১এবং ইবনু হিব্বান, (৬২৭৮একে সহীহ আখ্যায়িত করেছেন।

 

হাদিসের মানঃ  সহিহ (Sahih)

পুনঃনিরীক্ষণঃ 

পাবলিশারঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার / গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ / অধ্যায়ঃ মুসনাদে আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) [আবু বকরের বর্ণিত হাদীস] (مسند أبي بكر)

 

হাদিস নম্বরঃ ১২ | 12 | ۱۲

 

১২। আবু বাকর আস সিদ্দিক (রাঃবলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে বলেছেনঃ প্রাচ্যের খোরাসান নামক একটি জায়গা থেকে দাজ্জাল আবির্ভূত হবে। এমন কিছু জনগোষ্ঠী তার অনুসরণ করবে যাদের মুখমণ্ডল হাতুড়ি পিটিয়ে বানানো ঢাল সদৃশ।[]

 

[]. ইমাম তিরমিযীর মতে এটি একটি ভালো  বিরল (হাসান গরীবহাদীস। আলবানীর মতে সহীহ। [তিরমিযী-২২৩৭ইবনু মাজাহ-৪০৭২অত্র গ্রন্থে ৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

 

হাদিসের মানঃ  সহিহ (Sahih)

পুনঃনিরীক্ষণঃ 

পাবলিশারঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার / গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ / অধ্যায়ঃ মুসনাদে আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) [আবু বকরের বর্ণিত হাদীস] (مسند أبي بكر)

 

হাদিস নম্বরঃ ১৩ | 13 | ۱۳

 

১৩। আবু বাকর আস সিদ্দিক (রাঃবলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন কৃপণছদ্মবেশধারী ধোঁকাবাজখিয়ানতকারী  অসচ্চরিত্র ব্যক্তি জান্নাতে যেতে পারবে না। সর্বপ্রথম যারা জান্নাতের দরজার কড়া নাড়বে তারা হবে দাসদাসী যদি তারা আল্লাহর সাথে  তাদের মনিবের সাথে ন্যায়সঙ্গত আচরণ করে। (ইমাম তিরমিযীর মতেএটি গরীব অর্থাৎ বিরল হাদীস।)[]

 

 

 

[]. তিরমিযী-১৯৪৬১৯৬৩ এই গ্রন্থে ৩১  ৩২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।

 

হাদিসের মানঃ  যঈফ (Dai'f)

পুনঃনিরীক্ষণঃ 

পাবলিশারঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার / গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ / অধ্যায়ঃ মুসনাদে আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) [আবু বকরের বর্ণিত হাদীস] (مسند أبي بكر)

 

হাদিস নম্বরঃ ১৪ | 14 | ۱٤

 

১৪। আবুত তুফাইল (রাঃবলেনঃ যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তিকাল করলেনতখন  ফাতিমা আবু বাকরের নিকট দূত পাঠিয়ে জিজ্ঞেস করলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সম্পত্তির উত্তরাধিকারী আপনিনা রাসূলের পরিবারআবু বাকর আস সিদ্দিক জবাব দিলেনঃ রাসূলের পরিবার। ফাতিমার পক্ষ থেকে বলা হলোঃ তাহলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অংশ কোথায়আবু বাকর আস সিদ্দিক (রাঃবললেনঃ

 আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি যেযখন আল্লাহ কোন নবীকে কোন খাবার খাওয়ান অতঃপর তার মৃত্যু ঘটান

তখন সেই খাবারকে (সম্পত্তিতার পরবর্তীদের সম্পত্তিতে পরিণত করেন। তাই আমি স্থির করেছিতার পরিত্যক্ত সম্পত্তিকে মুসলিমদের সম্পত্তিতে রূপান্তরিত করবো। তখন ফাতিমা (রাঃবললেনঃ বেশআপনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছ থেকে যা শুনেছেনসে সম্পর্কে আপনিই সবচেয়ে ভালো জানেন।[]

  

[]. ইবনে কাছীরের মতে হাদীসের ভাষা বিরল  দুর্বল। আলবানীর মতে এটি হাসান বা উত্তম। (আবু দাউদ ২৯৭৩) (এই গ্রন্থের  নং হাদীস দ্রষ্টব্য)

 

হাদিসের মানঃ  হাসান (Hasan)

পুনঃনিরীক্ষণঃ 

পাবলিশারঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার / গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ / অধ্যায়ঃ মুসনাদে আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) [আবু বকরের বর্ণিত হাদীস] (مسند أبي بكر)

 


হাদিস নম্বরঃ ১৫ | 15 | ۱۵

 

১৫। আবু বাকর আস সিদ্দিক (রাঃবলেনঃ একদিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভোরে উঠলেনফজরের নামায পড়লেন। তারপর একই জায়গায় বসে রইলেন। দুপুরের আগে তিনি হাসলেনতারপর আবার যথাস্থানে বসে রইলেন। অতঃপর একে একে জোহরআছর  মাগরিব পড়লেন।

 সব কিছুই নীরবে করলেন। অতঃপর সর্বশেষ নামায ইশা পড়লেন। তারপর নিজ পরিবারের নিকট চলে গেলেন। এরপর লোকেরা আবু বাকরকে বললোঃ আপনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করেন না কেন,

 তার কী হয়েছেআজ তিনি যা করলেনতা তো আর কখনো করেন নি। অতঃপর আবু বাকর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলেন।

 

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হ্যাঁআমার সামনে দুনিয়া  আখিরাতের ভবিষ্যতের দৃশ্য দেখানো হয়েছে। পূর্বের  পরের সকলকে একই ময়দানে সমবেত করা হলো। লোকেরা আতংকিত হয়ে আদম (আঃএর নিকট উপস্থিত হলো। তখন ঘাম তাদেরকে প্রায় আকণ্ঠ নিমজ্জিত করে ফেলেছে।

 সবাই বললোঃ হে আদমআপনি তো মানব জাতির পিতা এবং আল্লাহ আপনাকে বিশেষভাবে মনোনীত করেছেন। আপনি আপনার প্রতিপালকের নিকট আমাদের জন্য সুপারিশ করুন

 আদম (আঃবললেনঃ তোমরা যে পরিস্থিতির সম্মুখীনআমিও তদ্ৰপ পরিস্থিতির সম্মুখীন। তোমরা তোমাদের পিতার পরবর্তী পিতা নূহের নিকট যাও। আল্লাহ বলেছেনঃ “নিশ্চয় আল্লাহ আদমকেনূহকেইবরাহীমের বংশধরকে  ইমরানের বংশধরকে সমগ্ৰ বিশ্ববাসীর ওপরে অগ্ৰাধিকার দিয়েছেন

 

অতঃপর তারা নূহ (আঃএর নিকট গেল। তাঁকে বললোঃ আমাদের জন্য আপনার প্রতিপালকের নিকট সুপারিশ করুন। কেননা আল্লাহ আপনাকে বিশেষভাবে মনোনীত করেছেন এবং আপনার দু কবুল করেছেন। আপনার দুআর কারণে তিনি পৃথিবীতে কোন কাফির গৃহবাসীকে জ্যান্ত ছাড়েননি

 নূহ (আঃবললেনঃ আমার দ্বারা ওটা হবে না। তোমরা বরং ইবরাহীম (আঃএর কাছে যাও। কেননা আল্লাহ তাআলা তাকে ‘খলীল’ তথা বন্ধুরূপে গ্ৰহণ করেছেন। সবাই ইবরাহীম (আঃএর নিকট যাবে।

 

ইবরাহীম (আঃবলবেনঃ আমার কিছু করার নেই। তবে তোমরা মূসার নিকট যাও। কেননা আল্লাহ তাআলা তাঁর সাথে বিশেষভাবে কথোপকথন করেছেন। মূসা (আঃবলবেনঃ আমার দ্বারা ওটা হবে না। তোমরা বরং ঈসার (আঃএর নিকট যাও। তিনি তো অন্ধ  কুণ্ঠরোগীকে আরোগ্য করতেন এবং মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করতেন।

 ঈসা (আঃবলবেনঃ ওটা আমার দ্বারা হবে না। তোমরা বরং আদম সন্তানদের যিনি সরদারতার কাছে যাও। কিয়ামাতের দিন তিনিই সর্ব প্রথম জীবিত হয়ে কবর থেকে বেরিয়ে আসবেন।

তোমরা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট যাও। তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের প্রতিপালকের নিকট সুপারিশ করবেন। অতঃপর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রওয়ানা হবেন। এই সময়ে জিবরীল (আঃতাঁর প্রতিপালকের নিকট আসবেন।

 

আল্লাহ তাঁকে বলবেনমুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অনুমতি দাও এবং তাকে জান্নাতের সুসংবাদ দাও। জিবরীল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে রওয়ানা হবেন।

 অতঃপর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদায় যাবেন এবং প্রায় এক জুমুআর সময় ব্যাপী সিজদায় থাকবেন। তখন আল্লাহ বলবেনঃ হে মুহাম্মাদতোমার মাথা ওঠাও। বলশ্রবণ করা হবে। সুপারিশ করসুপারিশ গ্ৰহণ করা হবে। তারপর তিনি মাথা ওঠাবেন। তারপর যখন তাঁর প্রতিপালকের দিকে তাকাবেন

আবার সিজদায় পড়বেন এবং আরেক জুমুআহ পরিমাণ থাকবেন। তখন আল্লাহ তাআলা বলবেনঃ তোমার মাথা ওঠাওবল শ্রবণ করা হবেসুপারিশ করগ্ৰহণ করা হবে। অতঃপর তিনি (পুনরায়সিজদা করতে উদ্যত হবেন। তখন জিবরীল তাঁকে এমন দু শিক্ষা দেবেনযা আর কোন মানুষকে কখনো দেননি।

 

অতঃপর (মুহাম্মাদবলবেনঃ হে আমার প্রতিপালকআমাকে আদম সন্তানদের সরদাররূপে সৃষ্টি করেছেন। এতে আমার কোন গর্ব নেই। আমাকে সর্ব প্রথম জীবিত করে কবর থেকে উঠিয়েছেনএতেও কোন গর্ব নেই। এমনকি আমার নিকট হাউজ (কাউসারআনা হবেযা বিস্তৃত থাকবে সানয়া’ থেকে আইলা পর্যন্ত। 

তারপর বলা হবেঃ সিদ্দিকগণকে ডাকতারা সুপারিশ করুক। পুনরায় বলা হবেঃ নবীগণকে ডাকতারা সুপারিশ করুক। অতঃপর এক একজন নবী তাঁর দলসহ আসবেন। এক একজন নবী আসবেন পাঁচজন ছয়জন করে সাথী নিয়ে। এক একজন নবী আসবেন কোন সাথী ছাড়াই। পুনরায় বলা হবেঃ শহীদদেরকে ডাক,

 তারা যার যার জন্য ইচ্ছা সুপারিশ করুক। শহীদগণ যখন আসবেন  সুপারিশ করবেনতখন আল্লাহ বলবেনঃ আমি সকল দয়াবানের চেয়ে বড় দয়াবান। যারা আমার সাথে কাউকে শরীক করতো না তাদের সকলকে আমার জান্নাতে প্রবেশ করাও। অতঃপর তারা সবাই জান্নাতে প্ৰবেশ করবে।

 

পুনরায় আল্লাহ বলবেনঃ জাহান্নামের ভেতরে খুঁজে দেখসেখানে এমন কেউ আছে কিনা যেকখনো কোন সৎকাজ করেছে। তখন তারা (ফেরেশতারাজাহান্নামে এক ব্যক্তিকে পাবে। আল্লাহ তাকে বলবেনঃ তুমি কি কখনো কোন ভালো কাজ করেছসে বলবেঃ না। তবে ক্রয় বিক্রয়ের সময় আমি মানুষের প্রতি উদারতা প্ৰদৰ্শন করতাম। তখন তোমরা (ফেরেশতারাতেমনি তার প্রতি উদারতা দেখাও। ফেরেশতারা পুনরায় জাহান্নাম থেকে অপর এক ব্যক্তিকে বের করে আনবে। আল্লাহ তাকে বলবেনঃ তুমি কি কখনো ভাল কাজ করেছ?

 সে বলবেঃ না। তবে আমি আমার সন্তানদের বলেছিআমি মারা গেলে তোমরা আমাকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিও। অতঃপর আমাকে (আমার পোড়া লাশকেচুৰ্ণ করো। 

যখন আমি সুরমার মত হয়ে যাবোতখন আমাকে সমুদ্রের কাছে নিয়ে বাতাসে উড়িয়ে দিও। তাহলে আল্লাহর কসমবিশ্ব প্ৰভু আমাকে শাস্তি দিতে পারবেন না।

 

তখন আল্লাহ বলবেনঃ তুমি এরূপ করেছিলে কেনসে বলবেঃ আপনার ভয়ে। তখন আল্লাহ বলবেনঃ তাকাও সর্বশ্রেষ্ঠ রাজার রাজ্যের দিকে। তোমার জন্য অনুরূপ রাজ্য  অদ্ৰপ আরো দশটি রাজ্য নির্ধারিত রয়েছে। সে বলবেঃ আপনি বিশ্ব সম্রাট হয়েও আমার সাথে ঠাট্টা করছেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলবেনঃ দুপুরের পূর্বে আমি যে হেসেছিলামতা এই কারণেই।[]

 

[]. ইবনু হিব্বানের মতেএটি সহীহ হাদীস (৬৪৭৬ইসহাক থেকে এই মর্মে উক্তি উদ্ধৃত হয়েছে যেএটি একটি শ্ৰেষ্ঠ হাদীস।

 

হাদিসের মানঃ  হাসান (Hasan)

পুনঃনিরীক্ষণঃ 

পাবলিশারঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার / গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ / অধ্যায়ঃ মুসনাদে আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) [আবু বকরের বর্ণিত হাদীস] (مسند أبي بكر)

 

আল্লাহ আমাদের সবাইকে প্রিয় নবীজি হযরত মুহাম্মদ দঃ এর জীবনাদর্শ আমাদের জীবনে অনুসরণ করার তৌফিক দান করুন আমিন। 



নতুন নতুন ইসলামিক কন্টেন্ট  পড়তে আমাদের ওয়েব সাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। 



  • 10 Minute Madrasah ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন
  • 10 Minute Madrasah ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন
  • 10 Minute Madrasah ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন
  • গুগল নিউজে 10 Minute Madrasah সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
  • 10 Minute Madrasah সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুন এই লিংকে
  • প্রযুক্তির সব তথ্য জানতে ভিজিট করুন www.10minutesmadrasah.com সাইট।
  • একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Be alert before spamming comments.

    নবীনতর পূর্বতন

    Sponsored

    Responsive Ad