মহানবী (ﷺ) এর হাদিস শরীফ পর্ব - ৩
হাদিস নম্বরঃ ১০ | 10 | ۱۰
১০। আবু হুরাইরা (রাঃ) বলেন, আমি এই মিম্বারে (অর্থাৎ মসজিদে নববীর মিম্বারে) দাঁড়িয়ে আবু বাকর আস সিদ্দিক (রাঃ) কে বলতে শুনেছিঃ “আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে গত বছর এই দিনে বলতে শুনেছি ... পর্যন্ত বলেই আবু বকর (রাঃ) অশ্রু বর্ষণ করতে লাগলেন ও কাঁদতে লাগলেন। কিছুক্ষণ পর বললেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ “আল্লাহর একত্বের বাণীর পর তোমাদেরকে সুস্থতার সমতুল্য আর কোন জিনিস দেয়া হয়নি। সুতরাং তোমরা আল্লাহর কাছে সুস্থতা প্রার্থনা কর।[১]
[১]. ইবনু হিব্বান এ হাদীসকে সহীহ আখ্যায়িত করেছেন (৯৫০) (অত্র গ্রন্থে ৫ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদিস নম্বরঃ ১১ | 11 | ۱۱
১১। আনাস (রাঃ) বলেন, আবু বাকর আস সিদ্দিক তাকে বলেছেনঃ “আমি গুহার ভেতরে থাকা অবস্থায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললামঃ তাদের (কুরাইশদের) কেউ যদি তার পায়ের নিচের দিকে তাকায় তাহলে আমাদেরকে দেখতে পাবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে আবু বাকর, যে দু’জনের তৃতীয় সাথী আল্লাহ, তাদের সম্পর্কে তুমি কী ধারণা পোষণ করা? (অর্থাৎ এই গুহায় আল্লাহ আমাদের সাথী। তোমার দুশ্চিন্তার কোন প্রয়োজন নেই। - অনুবাদক)[১]
[১]. ইমাম বুখারী (৩৬৫৩), ইমাম মুসলিম (২৩৮১) এবং ইবনু হিব্বান, (৬২৭৮) একে সহীহ আখ্যায়িত করেছেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
পাবলিশারঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার / গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ / অধ্যায়ঃ মুসনাদে আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) [আবু বকরের বর্ণিত হাদীস] (مسند أبي بكر)
হাদিস নম্বরঃ ১২ | 12 | ۱۲
১২। আবু বাকর আস সিদ্দিক (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে বলেছেনঃ প্রাচ্যের খোরাসান নামক একটি জায়গা থেকে দাজ্জাল আবির্ভূত হবে। এমন কিছু জনগোষ্ঠী তার অনুসরণ করবে যাদের মুখমণ্ডল হাতুড়ি পিটিয়ে বানানো ঢাল সদৃশ।[১]
[১]. ইমাম তিরমিযীর মতে এটি একটি ভালো ও বিরল (হাসান গরীব) হাদীস। আলবানীর মতে সহীহ। [তিরমিযী-২২৩৭, ইবনু মাজাহ-৪০৭২, অত্র গ্রন্থে ৩৩ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
পাবলিশারঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার / গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ / অধ্যায়ঃ মুসনাদে আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) [আবু বকরের বর্ণিত হাদীস] (مسند أبي بكر)
হাদিস নম্বরঃ ১৩ | 13 | ۱۳
১৩। আবু বাকর আস সিদ্দিক (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন কৃপণ, ছদ্মবেশধারী ধোঁকাবাজ, খিয়ানতকারী ও অসচ্চরিত্র ব্যক্তি জান্নাতে যেতে পারবে না। সর্বপ্রথম যারা জান্নাতের দরজার কড়া নাড়বে তারা হবে দাসদাসী যদি তারা আল্লাহর সাথে ও তাদের মনিবের সাথে ন্যায়সঙ্গত আচরণ করে। (ইমাম তিরমিযীর মতে, এটি গরীব অর্থাৎ বিরল হাদীস।)[১]
[১]. তিরমিযী-১৯৪৬, ১৯৬৩ এই গ্রন্থে ৩১ ও ৩২ নং হাদীস দ্রষ্টব্য।
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
পাবলিশারঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার / গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ / অধ্যায়ঃ মুসনাদে আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) [আবু বকরের বর্ণিত হাদীস] (مسند أبي بكر)
হাদিস নম্বরঃ ১৪ | 14 | ۱٤
১৪। আবুত তুফাইল (রাঃ) বলেনঃ যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তিকাল করলেন, তখন ফাতিমা আবু বাকরের নিকট দূত পাঠিয়ে জিজ্ঞেস করলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সম্পত্তির উত্তরাধিকারী আপনি, না রাসূলের পরিবার? আবু বাকর আস সিদ্দিক জবাব দিলেনঃ রাসূলের পরিবার। ফাতিমার পক্ষ থেকে বলা হলোঃ তাহলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অংশ কোথায়? আবু বাকর আস সিদ্দিক (রাঃ) বললেনঃ
আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি যে, যখন আল্লাহ কোন নবীকে কোন খাবার খাওয়ান অতঃপর তার মৃত্যু ঘটান
, তখন সেই খাবারকে (সম্পত্তি) তার পরবর্তীদের সম্পত্তিতে পরিণত করেন। তাই আমি স্থির করেছি, তার পরিত্যক্ত সম্পত্তিকে মুসলিমদের সম্পত্তিতে রূপান্তরিত করবো। তখন ফাতিমা (রাঃ) বললেনঃ বেশ, আপনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছ থেকে যা শুনেছেন, সে সম্পর্কে আপনিই সবচেয়ে ভালো জানেন।[১]
[১]. ইবনে কাছীরের মতে হাদীসের ভাষা বিরল ও দুর্বল। আলবানীর মতে এটি হাসান বা উত্তম। (আবু দাউদ ২৯৭৩) (এই গ্রন্থের ৯ নং হাদীস দ্রষ্টব্য)
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
পাবলিশারঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার / গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ / অধ্যায়ঃ মুসনাদে আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) [আবু বকরের বর্ণিত হাদীস] (مسند أبي بكر)
হাদিস নম্বরঃ ১৫ | 15 | ۱۵
১৫। আবু বাকর আস সিদ্দিক (রাঃ) বলেনঃ একদিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভোরে উঠলেন, ফজরের নামায পড়লেন। তারপর একই জায়গায় বসে রইলেন। দুপুরের আগে তিনি হাসলেন, তারপর আবার যথাস্থানে বসে রইলেন। অতঃপর একে একে জোহর, আছর ও মাগরিব পড়লেন।
সব কিছুই নীরবে করলেন। অতঃপর সর্বশেষ নামায ইশা পড়লেন। তারপর নিজ পরিবারের নিকট চলে গেলেন। এরপর লোকেরা আবু বাকরকে বললোঃ আপনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করেন না কেন,
তার কী হয়েছে? আজ তিনি যা করলেন, তা তো আর কখনো করেন নি। অতঃপর আবু বাকর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলেন।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হ্যাঁ, আমার সামনে দুনিয়া ও আখিরাতের ভবিষ্যতের দৃশ্য দেখানো হয়েছে। পূর্বের ও পরের সকলকে একই ময়দানে সমবেত করা হলো। লোকেরা আতংকিত হয়ে আদম (আঃ) এর নিকট উপস্থিত হলো। তখন ঘাম তাদেরকে প্রায় আকণ্ঠ নিমজ্জিত করে ফেলেছে।
সবাই বললোঃ হে আদম, আপনি তো মানব জাতির পিতা এবং আল্লাহ আপনাকে বিশেষভাবে মনোনীত করেছেন। আপনি আপনার প্রতিপালকের নিকট আমাদের জন্য সুপারিশ করুন
। আদম (আঃ) বললেনঃ তোমরা যে পরিস্থিতির সম্মুখীন, আমিও তদ্ৰপ পরিস্থিতির সম্মুখীন। তোমরা তোমাদের পিতার পরবর্তী পিতা নূহের নিকট যাও। আল্লাহ বলেছেনঃ “নিশ্চয় আল্লাহ আদমকে, নূহকে, ইবরাহীমের বংশধরকে ও ইমরানের বংশধরকে সমগ্ৰ বিশ্ববাসীর ওপরে অগ্ৰাধিকার দিয়েছেন”।
অতঃপর তারা নূহ (আঃ) এর নিকট গেল। তাঁকে বললোঃ আমাদের জন্য আপনার প্রতিপালকের নিকট সুপারিশ করুন। কেননা আল্লাহ আপনাকে বিশেষভাবে মনোনীত করেছেন এবং আপনার দু’আ কবুল করেছেন। আপনার দু’আর কারণে তিনি পৃথিবীতে কোন কাফির গৃহবাসীকে জ্যান্ত ছাড়েননি
। নূহ (আঃ) বললেনঃ আমার দ্বারা ওটা হবে না। তোমরা বরং ইবরাহীম (আঃ) এর কাছে যাও। কেননা আল্লাহ তা’আলা তাকে ‘খলীল’ তথা বন্ধুরূপে গ্ৰহণ করেছেন। সবাই ইবরাহীম (আঃ) এর নিকট যাবে।
ইবরাহীম (আঃ) বলবেনঃ আমার কিছু করার নেই। তবে তোমরা মূসার নিকট যাও। কেননা আল্লাহ তা’আলা তাঁর সাথে বিশেষভাবে কথোপকথন করেছেন। মূসা (আঃ) বলবেনঃ আমার দ্বারা ওটা হবে না। তোমরা বরং ঈসার (আঃ) এর নিকট যাও। তিনি তো অন্ধ ও কুণ্ঠরোগীকে আরোগ্য করতেন এবং মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করতেন।
ঈসা (আঃ) বলবেনঃ ওটা আমার দ্বারা হবে না। তোমরা বরং আদম সন্তানদের যিনি সরদার, তার কাছে যাও। কিয়ামাতের দিন তিনিই সর্ব প্রথম জীবিত হয়ে কবর থেকে বেরিয়ে আসবেন।
তোমরা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট যাও। তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের প্রতিপালকের নিকট সুপারিশ করবেন। অতঃপর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রওয়ানা হবেন। এই সময়ে জিবরীল (আঃ) তাঁর প্রতিপালকের নিকট আসবেন।
আল্লাহ তাঁকে বলবেন, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অনুমতি দাও এবং তাকে জান্নাতের সুসংবাদ দাও। জিবরীল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে রওয়ানা হবেন।
অতঃপর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদায় যাবেন এবং প্রায় এক জুমুআর সময় ব্যাপী সিজদায় থাকবেন। তখন আল্লাহ বলবেনঃ হে মুহাম্মাদ! তোমার মাথা ওঠাও। বল, শ্রবণ করা হবে। সুপারিশ কর, সুপারিশ গ্ৰহণ করা হবে। তারপর তিনি মাথা ওঠাবেন। তারপর যখন তাঁর প্রতিপালকের দিকে তাকাবেন
, আবার সিজদায় পড়বেন এবং আরেক জুমুআহ পরিমাণ থাকবেন। তখন আল্লাহ তা’আলা বলবেনঃ তোমার মাথা ওঠাও, বল শ্রবণ করা হবে, সুপারিশ কর, গ্ৰহণ করা হবে। অতঃপর তিনি (পুনরায়) সিজদা করতে উদ্যত হবেন। তখন জিবরীল তাঁকে এমন দু’আ শিক্ষা দেবেন, যা আর কোন মানুষকে কখনো দেননি।
অতঃপর (মুহাম্মাদ) বলবেনঃ হে আমার প্রতিপালক, আমাকে আদম সন্তানদের সরদাররূপে সৃষ্টি করেছেন। এতে আমার কোন গর্ব নেই। আমাকে সর্ব প্রথম জীবিত করে কবর থেকে উঠিয়েছেন, এতেও কোন গর্ব নেই। এমনকি আমার নিকট হাউজ (কাউসার) আনা হবে- যা বিস্তৃত থাকবে সানয়া’ থেকে আইলা পর্যন্ত।
তারপর বলা হবেঃ সিদ্দিকগণকে ডাক, তারা সুপারিশ করুক। পুনরায় বলা হবেঃ নবীগণকে ডাক, তারা সুপারিশ করুক। অতঃপর এক একজন নবী তাঁর দলসহ আসবেন। এক একজন নবী আসবেন পাঁচজন ছয়জন করে সাথী নিয়ে। এক একজন নবী আসবেন কোন সাথী ছাড়াই। পুনরায় বলা হবেঃ শহীদদেরকে ডাক,
তারা যার যার জন্য ইচ্ছা সুপারিশ করুক। শহীদগণ যখন আসবেন ও সুপারিশ করবেন, তখন আল্লাহ বলবেনঃ আমি সকল দয়াবানের চেয়ে বড় দয়াবান। যারা আমার সাথে কাউকে শরীক করতো না তাদের সকলকে আমার জান্নাতে প্রবেশ করাও। অতঃপর তারা সবাই জান্নাতে প্ৰবেশ করবে।
পুনরায় আল্লাহ বলবেনঃ জাহান্নামের ভেতরে খুঁজে দেখ, সেখানে এমন কেউ আছে কিনা যে, কখনো কোন সৎকাজ করেছে। তখন তারা (ফেরেশতারা) জাহান্নামে এক ব্যক্তিকে পাবে। আল্লাহ তাকে বলবেনঃ তুমি কি কখনো কোন ভালো কাজ করেছ? সে বলবেঃ না। তবে ক্রয় বিক্রয়ের সময় আমি মানুষের প্রতি উদারতা প্ৰদৰ্শন করতাম। তখন তোমরা (ফেরেশতারা) তেমনি তার প্রতি উদারতা দেখাও। ফেরেশতারা পুনরায় জাহান্নাম থেকে অপর এক ব্যক্তিকে বের করে আনবে। আল্লাহ তাকে বলবেনঃ তুমি কি কখনো ভাল কাজ করেছ?
সে বলবেঃ না। তবে আমি আমার সন্তানদের বলেছি, আমি মারা গেলে তোমরা আমাকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিও। অতঃপর আমাকে (আমার পোড়া লাশকে) চুৰ্ণ করো।
যখন আমি সুরমার মত হয়ে যাবো, তখন আমাকে সমুদ্রের কাছে নিয়ে বাতাসে উড়িয়ে দিও। তাহলে আল্লাহর কসম! বিশ্ব প্ৰভু আমাকে শাস্তি দিতে পারবেন না।
তখন আল্লাহ বলবেনঃ তুমি এরূপ করেছিলে কেন? সে বলবেঃ আপনার ভয়ে। তখন আল্লাহ বলবেনঃ তাকাও সর্বশ্রেষ্ঠ রাজার রাজ্যের দিকে। তোমার জন্য অনুরূপ রাজ্য ও অদ্ৰপ আরো দশটি রাজ্য নির্ধারিত রয়েছে। সে বলবেঃ আপনি বিশ্ব সম্রাট হয়েও আমার সাথে ঠাট্টা করছেন? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলবেনঃ দুপুরের পূর্বে আমি যে হেসেছিলাম, তা এই কারণেই।[১]
[১]. ইবনু হিব্বানের মতে, এটি সহীহ হাদীস (৬৪৭৬) ইসহাক থেকে এই মর্মে উক্তি উদ্ধৃত হয়েছে যে, এটি একটি শ্ৰেষ্ঠ হাদীস।
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
পাবলিশারঃ বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার / গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ / অধ্যায়ঃ মুসনাদে আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) [আবু বকরের বর্ণিত হাদীস] (مسند أبي بكر)