মাগরিব নামাজের নিয়ত এবং মাগরিব এর নামাজ কয় রাকাত

মাগরিব নামাজের নিয়ত এবং মাগরিব এর নামাজ কয় রাকাত Magriber Namaz Koto rakat


মাগরিব নামাজের নিয়ত এবং মাগরিব এর নামাজ কয় রাকাত

আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানব মাগরিবের নামাজের নিয়ত এবং মাগরিবের নামাজ কত রাকাত । তো চলুন আজকের পোস্ট শুরু করা যাক ।


মাগরিবের নামাজ ৭ রাকাত

১.তিন-রাকাত ফরজ ।

২.দুই-রাকাত সুন্নত ।

৩.দুই-রাকাত নফল।


মাগরিবের তিন-রাকাত ফজর নামাজের নিয়ত সমূহঃ

আরবি-উচ্চারন

نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلَّهِ تَعَا لَى ثَلَثَ رَكْعَتِ صَلَوةِ الْمَغْرِبِ فَرْضُ اللَّهِ تَعَا لَى مُتَوَجِّهًا اِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِ يْفَةِ اَللَّهُ اَكْبَرُ-

বাংলা-উচ্চারন

নাওয়াইতুয়ান উসালিয়া-লিল্লাহি তা’আলা সালাছা রাকায়াতি ছালাতিল মাগরিবে ফারদুল্লাহি তায়ালা মোতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার।

বাংলা অর্থ

মাগরিবের তিন রাকাত ফরজ নামাজ আদায় করার উদ্দেশ্যে কিবলামুখী হয়ে নিয়্যত করলাম,আল্লাহু আকবার।

মাগরিবের দুই-রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত সমূহঃ

আরবি-উচ্চারন

نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلَّهِ تَعَا لَى رَكْعَتِ صَلَوةِ الْمَغْرِبِ سُنَّةُ رَسُوْ ا الِلَّهِ تَعَا لَى مُتَوَجِّهًا اِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِ يْفَةِ اَللَّهُ اَكْبَرُ

বাংলা-উচ্চারন

নাওয়াইতুয়ান উসালিয়া-লিল্লাহি তা’আলা রাকায়াতি ছালাতিল মাগরিবে সুন্নাতু রাসুলল্লাহি তা’য়ালা মোতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতি শারিফাতি আল্লাহু আকবার।

বাংলা অর্থ

মাগরিবের দুই রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করার উদ্দেশ্যে কিবলামুখী হয়ে নিয়্যত করলাম,আল্লাহু আকবার।

মাগরিবের দুই-রাকাত নফল নামাজের নিয়ত সমূহঃ

আরবি-উচ্চারন

نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلَّهِ تَعَا لَى رَكْعَتِ صَلَوةِالْنَفْلِ مُتَوَجِّهًا اِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِ يْفَةِ اَللَّهُ اَكْبَرُ

বাংলা-উচ্চারন

নাওয়াইতুয়ান উসালিয়া-লিল্লাহি তা’আলা রাকাআতি ছালাতিল নফলে মোহাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।

বাংলা অর্থ

মাগরিবের দুই-রাকাত নফল নামাজ আদায় করার উদ্দেশ্যে কিবলামুখী হয়ে নিয়্যত করলাম,আল্লাহু আকবার।

মাগরিব নামাজের তাসবিহ

উচ্চারণঃ হুয়াল গাফুরুর রাহীম।

অর্থঃ তিনি মার্জনাকারী ও করুণাময়।

বিঃদ্রঃ-মাগরিব নামাজের শেষে ১০০ বার পাঠ করার তাসাবীহ্‌।


মাগরিব নামাজের সময়-সূচী

মাগরিবঃ-সূর্য সম্পূর্ণরূপে অস্ত যাবার পর কিছু সময়ের মধ্যেই নামাজ আদায় করে নেয়া ভাল। তবে সূর্যাস্তের পর হতে যতক্ষণ পর্যন্ত নিক্ষিপ্ত কোন তীরের পতিত হবার স্থান দৃষ্টিগোচর হয় অর্থাৎ গোঁধুলির রেশ বিরাজমান থাকা (পশ্চিম দিগন্তের লাল আভা অদৃশ্য হয়ে রাতের অন্ধকার ঘনিয়ে না আসা)পর্যন্ত নামাজ আদায় করে নেয়া যেতে পারে।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Be alert before spamming comments.

নবীনতর পূর্বতন

Sponsored

Responsive Ad