Green house effect paragraph for All Classes SSC/HSC
Among the serious disasters that the universe is facing in the age of globalization, the 'greenhouse effect' or 'greenhouse feedback' is the most significant. The 'greenhouse effect' is a global response to environmental pollution, which has caused some horrendous destruction to the world's population. But humans are responsible for this cursed outcome. People are really helpless in such unpleasant, critical situations.
In space, there is an invisible layer in the atmosphere called the ozone layer. The ozone layer blocks the sun's harmful ultraviolet rays from reaching the earth and helps return heat from the earth to space in the process of radiation. The ozone layer, the safety net provided by nature, is being depleted due to various activities of biased humans. Moreover, different types of gases including carbon dioxide, nitrous oxide, and methane are being released at an increasing rate from household and industrial waste, factory and vehicle waste, human excrement etc. As they rise in the atmosphere, their radiation is intercepted. On the other hand, the atmosphere is accumulating heat every day. As a result, the world is getting warmer. The overall environment is getting endangered and natural disasters are occurring. Bangladesh is also a helpless victim of the global crisis of the greenhouse effect. However, nothing can be done by Bangladesh alone to prevent the Green House effect. It can be dealt with by appropriate measures based on the sincere consensus of all the developed and underdeveloped countries of the world.
গ্রীন হাউস ইফেক্ট অনুচ্ছেদ
বিশ্বায়নের যুগে মহাবিশ্ব যে মারাত্মক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে, তার মধ্যে 'গ্রিনহাউস ইফেক্ট' বা 'গ্রিনহাউস ফিডব্যাক' সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। 'গ্রিনহাউস ইফেক্ট' হল পরিবেশ দূষণের একটি বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া, যা বিশ্বের জনসংখ্যার জন্য কিছু ভয়াবহ ধ্বংসের কারণ হয়েছে। কিন্তু এই অভিশপ্ত পরিণতির জন্য মানুষই দায়ী। এমন অপ্রীতিকর, সংকটময় পরিস্থিতিতে মানুষ সত্যিই অসহায়।
মহাকাশে বায়ুমণ্ডলে একটি অদৃশ্য স্তর রয়েছে যাকে ওজোন স্তর বলা হয়। ওজোন স্তর সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মিকে পৃথিবীতে পৌঁছাতে বাধা দেয় এবং বিকিরণ প্রক্রিয়ায় পৃথিবী থেকে মহাকাশে তাপ ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। ওজোন স্তর, প্রকৃতি প্রদত্ত নিরাপত্তা জাল, পক্ষপাতদুষ্ট মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া গৃহস্থালি ও শিল্প-কারখানার বর্জ্য, কারখানা ও যানবাহনের বর্জ্য, মানুষের মলমূত্র ইত্যাদি থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড, মিথেনসহ বিভিন্ন ধরনের গ্যাস ক্রমবর্ধমান হারে নির্গত হচ্ছে। বায়ুমণ্ডলে বৃদ্ধির সাথে সাথে তাদের বিকিরণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অন্যদিকে বায়ুমণ্ডলে প্রতিদিনই তাপ জমছে। ফলে পৃথিবী উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। সার্বিক পরিবেশ বিপন্ন হচ্ছে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটছে। বাংলাদেশও গ্রিনহাউস ইফেক্টের বৈশ্বিক সংকটের অসহায় শিকার। তবে গ্রিন হাউস ইফেক্ট রোধে বাংলাদেশের একার পক্ষে কিছুই করা সম্ভব নয়। বিশ্বের সব উন্নত ও অনুন্নত দেশের আন্তরিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে যথাযথ পদক্ষেপের মাধ্যমেই এর মোকাবেলা করা যাবে ।
Green house effect paragraph for JSC
The greenhouse effect threatens the existence of humans, animals, plants and above all the universe. It is linked to global warming. The temperature of the earth is gradually increasing. Carbon dioxide is the main factor that is slowly accumulating in the atmosphere. It is usually produced when fossil fuels are burned. Carbon dioxide transfers heat to the atmosphere. As a result, the global temperature is increasing. CFCs contribute destructively to the greenhouse effect. Refrigerators used in our daily life are also producing CFCs. CFCs are also used in product manufacturing, commercial product packaging, aerosols, etc. These CFCs are largely responsible for the greenhouse effect. The adverse effects of the greenhouse effect are catastrophic. Global temperatures are expected to rise by 4°C by mid-century. The polar ice has started to melt. The sea level is rising. As a result, the lower part of the earth will go underwater and the southern part of Bangladesh will also go underwater. This apocalyptic disaster must be checked out. It must protect our existence.
গ্রীন হাউস ইফেক্ট অনুচ্ছেদ
গ্রীন হাউস ইফেক্ট মানুষ, প্রাণী, উদ্ভিদ এবং সর্বোপরি বিশ্বজগতের অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলে। এটা গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর সাথে যুক্ত। পৃথিবীর তাপমাত্রা ক্রমেই বাড়ছে। কার্বন ডাই অক্সাইড হল প্রধান কারণ যা ধীরে ধীরে বায়ুমণ্ডলে জমা হচ্ছে। জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো হলে এটি সাধারণত উত্পাদিত হয়। কার্বন ডাই অক্সাইড বায়ুমণ্ডলে তাপ স্থানান্তর করে। ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ছে। সিএফসি গ্রিন হাউস প্রভাবে ধ্বংসাত্মকভাবে অবদান রাখে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত রেফ্রিজারেটরও CFC তৈরি করছে। সিএফসিগুলি পণ্য উত্পাদন, বাণিজ্যিক পণ্য প্যাকেজিং, অ্যারোসল ইত্যাদিতেও ব্যবহৃত হয়। এই সিএফসিগুলি মূলত গ্রিনহাউস প্রভাবের জন্য দায়ী। গ্রিনহাউস প্রভাবের বিরূপ প্রভাব সর্বনাশা। শতাব্দীর মাঝামাঝি পর্যন্ত বৈশ্বিক তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। মেরু বরফ গলতে শুরু করেছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। এর ফলে পৃথিবীর নিম্নাংশ পানির নিচে চলে যাবে এবং বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলও পানির নিচে চলে যাবে। এই অপক্যালিপটিক বিপর্যয় অবশ্যই পরীক্ষা করা উচিত। এটা আমাদের অস্তিত্ব রক্ষা করা আবশ্যক।