ইস্তেগফারের ফজিলত ও ইস্তেগফার সম্পর্কে আল্লাহর নির্দেশঃ
sayyidul istighfar in bangla
তওবা মানে কি বা istighfar dua bangla
কিভাবে ইস্তেগফার করবেন? ইস্তেগফার করার বা ক্ষমা চাওয়ার
দোয়া সমূহ। |
দোয়া-১: أَستَغْفِرُ
اللهَ উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হ। অনুবাদঃ আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা
করছি। প্রতি ওয়াক্তের ফরয সালাতে
সালাম ফিরানোর পর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এই দোয়া ৩ বার পড়তেন। [মিশকাত-৯৬১] এছাড়াও সারাক্ষণ টয়লেট বাথরুম
ছাড়া এই ইস্তেগফার টি পড়ে জিহবা ভিজিয়ে রাখুন এর ফজিলত অনেক বেশি।
|
দোয়া-২:* মূল আরবীঃ أَسْتَغْفِرُ اللهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হা ওয়া
আতূবু ইলাইহি। অনুবাদঃ আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা
করছি ও তাঁর দিকে ফিরে আসছি। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) প্রতিদিন ৭০ বারের
অধিক তাওবা ও ইসতিগফার করতেন। [বুখারী-৬৩০৭] |
দোয়া-৩:* মূল আরবীঃ أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ الَّذِي لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হাল্লাযী
লা- ইলা-হা ইল্লা- হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যূম ওয়া আতূবু ইলায়হি। অনুবাদঃ আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, তিনি ছাড়া প্রকৃতপক্ষে কোন মা‘বূদ
নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী এবং তাঁর কাছে তাওবাহ্
করি। এই দোয়া পড়লে আল্লাহ তাকে ক্ষমা
করে দিবেন-যদিও সে যুদ্ধক্ষেত্র হতে পলায়নকারী হয়। [আবু দাউদ-১৫১৭, তিরমিযী-৩৫৭৭, মিশকাত-২৩৫৩] sayyidul istighfar in bangla |
দোয়া-৪:*
মূল আরবীঃ رَبِّ اغْفِرْ لِيْ وَتُبْ عَلَيَّ إِنَّكَ (أنْتَ) التَّوَّابُ الرَّحِيْمُ / الغَفُوْرُ উচ্চারণঃ রাব্বিগ্ ফিরলী, ওয়া তুব ‘আলাইয়্যা, ইন্নাকা আনতাত তাওয়া-বুর রাহীম।
দ্বিতীয় বর্ণনয় “রাহীম”-এর বদলে: ‘গাফূর’। অনুবাদঃ হে আমার প্রভু, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার
তাওবা কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি মহান তাওবা কবুলকারী করুণাময়। দ্বিতীয়
বর্ণনায়: তাওবা কবুলকারী ও ক্ষমাকারী। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) মসজিদে বসে এক
বৈঠকেই এই দোয়া ১০০ বার পড়েছেন। [আবূ দাঊদ-১৫১৬, ইবনু মাজাহ-৩৮১৪, তিরমিযী-৩৪৩৪, মিশকাত-২৩৫২] |
দোয়া-৫: (সাইয়েদুল ইস্তিগফার-বা
আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাওয়ার শ্রেষ্ঠ দুআ:*
সায়্যিদুল ইস্তেগফার সব চেয়ে শ্রেষ্ট ইস্তেগফার। এবং এটি সকাল সন্ধ্যার জিকির। মূল আরবীঃ اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী
লা-ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্কতানী ওয়া আনা আ’বদুকা ওয়া আনা আ’লা আহ্দিকা ওয়া
ও’য়াদিকা মাসতাত’তু আ’উযুবিকা মিন শার্রি মা ছা’নাতু আবূউলাকা বিনি’মাতিকা
আ’লাইয়্যা ওয়া আবূউলাকা বিযানবী ফাগ্ফির্লী ফাইন্নাহু লা-ইয়াগফিরুয্যুনূবা
ইল্লা আনতা অনুবাদঃ হে আল্লাহ তুমিই আমার
প্রতিপালক। তুমি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমারই
গোলাম। আমি যথাসাধ্য তোমার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারের উপর আছি। আমি আমার সব
কৃতকর্মের কুফল থেকে তোমার কাছে পানাহ চাচ্ছি। তুমি আমার প্রতি তোমার যে নিয়ামত
দিয়েছ তা স্বীকার করছি। আর আমার কৃত গুনাহের কথাও স্বীকার করছি। তুমি আমাকে মাফ
করে দাও। কারন তুমি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারবে না। এই দোয়া সকালে পড়ে রাতের আগে মারা
গেলে অথবা রাতে পড়ে সকালের আগে মারা গেলে সে জান্নাতে যাবে। [বুখারী-৬৩০৬] এই দোয়া গুলো পড়ার মাধ্যমে
ইস্তেগফার করুন। তবে সব চেয়ে উত্তম হলো সায়্যিদুল ইস্তেগফার। |
সাইয়েদুল ইস্তেগফার বাংলা উচ্চারণ ও ফজিলত
১৮৭১. হযরত আগার মুযানী (রা) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (স) ইরশাদ করেছেন, “কখনো আমার অন্তরে সাময়িক অবহেলা চলে আসে। তখন আমি আল্লাহর কাছে একশত বার তওবা-ইস্তেগফার করি। (মুসলিম)
১৮৭২. হযরত আবু হোরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (স) কে বলতে শুনেছি। তিনি বললেন, “আল্লাহর শপথ! আমি দৈনিক সত্তর বারের অধিক আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং তাওবা করি।” (বুখারী)
১৮৭৩. হযরত আবু হোরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (স) ইরশাদ করেছেন, সেই সত্তার শপথ যার হাতে আমার জান! তোমরা যদি পাপ না করতে, আল্লাহর তায়ালা তোমাদেরকে সরিয়ে দিয়ে অপর এক জাতিকে প্রেরণ করতেন, যারা পাপ করে আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমা চাইত আর তিনি তাদেরকে ক্ষমা করে দিতেন। (মুসলিম)
১৮৭৪. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, গণনা করে দেখেছি একই বৈঠকে রাসূলুল্লাহ (স) একশ’ বার এ দোয়াটি করেছেন। “রাব্বিগফিরলী ওয়া তুব আলাইয়া ইন্নাকা আনতাত্তা-ওয়াবুর রাহীম”। অর্থাৎ, আমার রব! আমাকে মাফ করুন, আমার তাওবা গ্রহণ করুন। আপনি নিশ্চয়ই তাওবা গ্রহণকারী ও দয়াময়। (আবু দাউদ ও তিরমিযী)
sayyidul istighfar in bangla
১৮৭৫. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (স) ইরশাদ করেছেন, “যে ব্যক্তি সদা-সর্বদা ইস্তিগফার চাইতে থাকে, মহান আল্লাহ তাকে প্রতিটি সংকীর্ণতা অথবা কষ্টকর অবস্থা হতে বেরিয়ে আসার অবকাশ করে দেন; প্রতিটি দুশ্চিন্তা হতে তাকে মুক্ত করেন এবং তিনি এমন সব উৎস হতে রিযিকের অবস্থা করে দেন যা সে কল্পনাও করতে পারে না।” (আবু দাউদ)
১৮৭৬. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (স) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি বলে, আমি ক্ষমা প্রার্থনা করছি আল্লাহর কাছে, যিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই; তিনি চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী। আমি তাঁর কাছে তাওবা করছি। তার পাপসমূহ মাফ করে দেয়া হয়। এমনকি সে রণক্ষেত্র হতে পলায়ন করার মতো পাপ করলেও। (ইমাম আবু দাউদ, তিরমিযী ও হাকেম হাদীসটি বর্ণনা করেছেন।)
১৮৭৭. হযরত শাদ্দাদ ইবনে আওস (রা) নবী করীম (স) থেকে বর্ণনা করেছেন, নবী (স) বললেন, সাইয়্যেদুল ইস্তিগফার (সর্বোত্তম ক্ষমা প্রার্থনা) হল, বান্দা বলবে, “হে আল্লাহ তুমি আমার রব, তুমি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমারই দাস! আমি যথাসাধ্য তোমার সাথে কৃত ওয়াদা পালনে বদ্ধপরিকর। আমি যা করেছি তার মন্দ প্রভাব হতে বাঁচার জন্য তোমার আশ্রয় চাই। তুমি আমাকে যে সব অনুগ্রহ দিয়েছ তা স্বীকার করি। আমি আমার অপরাধও স্বীকার করি। সুতরাং আমাকে ক্ষমা কর। কেননা, তুমি ছাড়া গোনাহ মাফ করার আর কেউ নেই।” যে ব্যক্তি এই দু’আ পরিপূর্ণ বিশ্বাস সহকারে রাতের বেলা এই দু’আ পাঠ করে সে যদি সকাল হওয়ার মারা যায় তবে সেও জান্নাতী হবে । (বুখারী)
সাইয়েদুল ইস্তেগফার বাংলা উচ্চারণ ও ফজিলত
১৮৭৮. হযরত সাওবা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (স) সালাত শেষ করে তিনবার ইস্তিগফার (ক্ষমা চাইতেন) করতেন। তিনি আরও বলেন, “আল্লাহুম্মা আন্তাস-সালাম …” অর্থাৎ, হে আল্লাহ! তুমি শান্তি, তোমারই কাছ হতে শান্তি ও নিরাপত্তা পাওয়া যায়; তুমি বরকত ও কল্যাণময়, হে গৌরব ও সম্মানের মালিক!” ইমাম আওযায়ীকে জিজ্ঞেক করা হলো, মহানবী (স) কিভাবে ইস্তিগফার করতেন? তিনি বলেন, তিনি বলতেন, আস্তাগফিরুল্লাহ (আল্লাহর কাছে মাফ চাই) আস্তাগফিরুল্লাহ। (মুসলিম)
sayyidul istighfar in bangla
১৮৭৯. হযরত আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (স) ওফাতের পূর্বে অধিক সংখ্যায় এ দোয়া পাঠ করতেন, “সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি আস্তাগ ফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহি, অর্থাৎ, আল্লাহ পবিত্র, সকল প্রশংসা তাঁর জন্য। আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং তাঁর কাছে তাওবা করি।” ( বুখারী )
১৮৮০. হযরত আনাস (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (স)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহর তায়ালা বলেন, হে আদম সন্তান! যে পর্যন্ত তুমি আমার কাছে দোয়া করতে থাকবে এবং আমার কাছে প্রত্যাশা করবে সে পর্যন্ত আমি তোমার গোনাহ ক্ষমা করতে থাকব। তা তোমাদের পাপের পরিমাণ যত বেশি যত বড় হোক না কেন। এ ব্যাপারে আমি কোন পারোয়া করবো না। হে আদম সন্তান! তোমার পাপের পরিমাণ যদি আকাশ পর্যন্ত পৌঁছে যায় আর তুমি আমার কাছে মাফ চাও, তবে আমি তোমাকে মাফ করে দেব। এ ব্যাপারে আমি পরোয়াই করবো না। হে আদম সন্তান! যদি তুমি আমার কাছে পৃথিবী প্রমাণ পাপসহ উপস্থিত হও আর আমার সাথে কাউকে শরীক না করে থাক তবে আমিও ঠিক পৃথিবী প্রমাণ ক্ষমা নিয়ে তোমার কাছে অগ্রসর হব। (তিরমিযী)
১৮৮১. হযরত আবদুল্লাহ ইবন ওমর (রা) থেকে বর্ণিত। নবী করীম (ইরশাদ করেছেন) হে মহিলাগণ! তোমরা দান কর এবং বেশি ইস্তেগফার কর। কেননা, আমি দেখেছি দোযখের অধিবাসীদের অধিকাংশই মহিলা। তাদের মধ্যে একজন বলেন, দোযখবাসীদের অধিকাংশই আমার মহিলাগণ তার হেতু কি? উত্তরে তিনি বলেন, তোমরা অধিক মাত্রায় লা’নত অভিসম্পাত করে থাক এবং স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ ও অবাধ্য হও। জ্ঞান-বুদ্ধি ও দ্বীনের ব্যাপারে ত্রুটি তোমাদের যে কোন নারী যে কোন বুদ্ধিমান ও চতুর পুরুষকে যেভাবে হতবুদ্ধি করে দেয় তা আমি আর কোথাও দেখিনি। মাহিলাটি পুনরায় জিজ্ঞেস করেন, জ্ঞান-বুদ্ধি ও দ্বীনের ব্যাপারে আমাদের ত্রুটি অপূর্ণতা কি? তিনি বলেন, দু’জন স্ত্রীলোকের সাক্ষ্য একজন পুরুষ ব্যক্তির সমান আর ঋতুকালীন সময়ে কয়েক দিন তোমরা সালাত কায়েম করতে পারে না। ( মুসলিম)
sayyidul istighfar in bangla
সাইয়েদুল ইস্তেগফার বাংলা উচ্চারণ বা সাইয়েদুল ইস্তেগফার পড়ার নিয়ম
হাদিসে অসংখ্য ইস্তেগফার বা ক্ষমার দো‘আ পাওয়া যায়। কিন্তু সব ইস্তেগফারের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ইস্তেগফার হল সাইয়েদুল ইস্তেগফার বা ক্ষমা প্রার্থনার শ্রেষ্ঠ দো‘আ। নিচে সাইয়েদুল ইস্তেগফারের আরবি-অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ দেওয়া হলঃ
اَللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّىْ لآ إِلهَ إلاَّ أَنْتَ خَلَقْتَنِىْ وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ، أَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّمَا صَنَعْتُ، أبُوْءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَىَّ وَأَبُوْءُ بِذَنْبِىْ فَاغْفِرْلِىْ، فَإِنَّهُ لاَيَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلاَّ أَنْتَ
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী, ওয়া আনা ‘আবদুকা ওয়া আনা ‘আলা আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন শার্রি মা ছানা‘তু। আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়া ওয়া আবূউ বিযাম্বী ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।
সাইয়েদুল ইস্তেগফার বাংলা উচ্চারণ ও ফজিলত
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি আমার পালনকর্তা। তুমি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমার দাস। আমি আমার সাধ্যমত তোমার নিকটে দেওয়া অঙ্গীকারে ও প্রতিশ্রুতিতে দৃঢ় আছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট হ’তে তোমার নিকটে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমি আমার উপরে তোমার দেওয়া অনুগ্রহকে স্বীকার করছি এবং আমি আমার গোনাহের স্বীকৃতি দিচ্ছি। অতএব তুমি আমাকে ক্ষমা কর। কেননা তুমি ব্যতীত পাপসমূহ ক্ষমা করার কেউ নেই
সাইয়েদুল ইস্তেগফারের ঘটনা ও ইতিহাস এবং সাইয়েদুল ইস্তেগফার কখন পড়তে হয়
সাইয়িদুল ইস্তিগফারের ফযীলত PDF
সাইয়েদুল ইস্তেগফারের ফজিলত
- আল্লাহপাক আমাদের ক্ষমা করে দিবেন।
- অনাবৃষ্টির সমস্যা দূর করে রহমতের বৃষ্টি নাজিল করবেন।
- যাদের সম্পদের অভাব তা দূর করে দিবেন।
- অনেকেরই সন্তানহীনতার সমস্যা আছে। সম্পদ আছে কিন্তু সন্তান নেই আল্লাহপাক সন্তানহীনতার সমস্যা দূর করে দিবেন। আল্লাহ এমন সন্তান দান করবে যা তাকে শক্তিশালী করে
- রিযিক বৃদ্ধি করে দিবেন।
Source -
- রিয়াদুস সালেহীন
- সূরা মুহাম্মদঃ ১৯
- সুরা নিসা ১০৬
- সূরা নাসর ৩
- সূরা আল-ইমরান ১৫,১৬,১৭
- সূরা নিসা ১১০,১১১,১১২
- সূরা আল-ইমরা ১৩৫
- সূরা আনফাল ৩৩