মানুষের একটা বড় পরিচয় সে ভাবতে পরে সারাংশ
মানুষের একটা বড় পরিচয় সে ভাবতে পরে। করতে পারে যে কোন বিষয়ে চিন্তা। সে চিন্তা ও ভাব মানুষকে সাহায্য করে মানুষ হতে। পশুপাখিকে পশুপাখি হতে ভাবতে হয় না পারেও না ওরা ভাবতে বা চিন্তা করতে। সে বালাই ওদের নেই- যেটুকু পারে তার পরিধি অত্যন্ত সংকীর্ণ বাঁচা ও প্রজননের মধ্যে তা সীমিত। সভ্য-অসভ্যের পার্থক্যও এ ধরনের। যারা যত বেশি চিন্তাশীল সভ্যতার পথে তারাই তত বেশি অগ্রসর। আর চিন্তার ক্ষেত্রে যারা পেছনে পড়ে আছে, সভ্যতারও পেছনের সারিতেই তাদের স্থান। ব্যক্তি, গোষ্ঠী, জাতি, দেশ সবের বেলায় এ সত্যের তারতম্য নেই। মোট কথা সভ্যতার প্রথম সোপানই হল চিন্তা-চিন্তার অভ্যাস তথা বুদ্ধির চর্চা।
সারাংশ: মানব জাতি প্রাণিকুলের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ কেবল চিন্তাশক্তির কারণে। যুগ যুগান্তরে সভ্যতার উদ্ভাবন ও বিবর্তন তাদের চিন্তারই ফসল। মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও গবেষণা জাতিকে সাফল্যের স্বর্ণশিখরে নিয়ে যায়। আর এর বিপরীতে রয়েছে কেবল দৈন্যদশা।